• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

পরাগের থেকে ৫ লাখ পেতেই বিরাট সিদ্ধান্ত শিমুলের, হতবাক মধুবালা! টিভির আগেই ফাঁস ধুন্ধুমার পর্ব

‘কার কাছে কই মনের কথা’ (Kar Kache Koi Moner Kotha) ধারাবাহিকটি থেকে এখন রীতিমতো চোখ সরানো মুশকিল হয়ে পড়েছে। বেঙ্গল টপার এই সিরিয়ালের (Bengali Serial) প্রত্যেকটি পর্ব এখন দারুণ জমজমাট হচ্ছে। ইতিমধ্যেই পরাগকে উচিত শিক্ষা দিয়েছে শিমুল। পাঁচ লাখ টাকা না দিলে স্বামীকে জেলে পাঠানোর হুমকি দিয়েছে সে। যদিও শিমুলের এই সিদ্ধান্তে অনেকেই তাকে ভুল বুঝছে। এবার জানা গেল তার টাকা চাওয়ার আসল কারণ।

জি বাংলার (Zee Bangla) এই জনপ্রিয় ধারাবাহিকটি যারা রোজ দেখেন তাঁরা জানেন, বিজয়া দশমীর দিন শিমুলকে বিষ খাইয়ে খুন করার চেষ্টা করেছিল পরাগ, পলাশ এবং প্রতীক্ষা। এরপর তাদের ধরতে পুলিশ এলে শিমুল (Shimul) বলে, পরাগ-পলাশ নির্দোষ। সে নিজেই বিষ খেয়েছিল। বৌমার মুখে একথা শুনে অবাক হয়ে যায় মধুবালা।

   

Zee Bangla Bengali serial Kar Kache Koi Moner Kotha Madhubala is angry with Shimul

তবে পরাগকে (Parag) জেলে না পাঠালেও এরপর তার থেকে ৫ লাখ টাকা এবং মাইনের অর্ধেক টাকা দাবি করে শিমুল। আর সেই দাবি না শুনলে জেলে পাঠানোর হুমকি দেয় সে। শিমুল ছেলের থেকে এতগুলো টাকা চেয়েছে শুনে একটু রুষ্ট হয় মধুবালা (Madhubala)। পাশাপাশি শিমুলের বান্ধবীরাও তাকে কিছুটা ভুল বুঝতে থাকে। তবে আজকের পর্বে জানা গেল, শিমুলের ৫ লাখ টাকা চাওয়ার আসল কারণ।

আরও পড়ুন- ঠিক যেন যমজ বোন! টলি-বলি নায়িকার সাথে অদ্ভুত মুখের মিল আছে এই বাংলা সিরিয়ালের নায়িকাদের

ধারাবাহিকের আজকের এপিসোডে দেখা যায়, পরাগ একটা কাগজ দেয় শিমুলকে। সেখানে লেখা রয়েছে, একপ্রকার বাধ্য হয়েই স্ত্রীকে এই টাকা দিচ্ছে সে। একথা শুনে শিমুল বলে, আজ আমি টাকা না নিয়ে যদি থানায় যাই তাহলে অনেক বেশি ঝামেলা পোহাতে হবে। তাতে যেমন অনেক বেশি টাকা যাবে, তেমনই মান সম্মানও নষ্ট হবে।

আরও পড়ুন- ডিভোর্স অতীত, বিয়ে করে ফুলশয্যা সেরে ফেলল বাবুউউ আর পর্ণা! টিভির আগেই ফাঁস তুলকামাল পর্ব

Kar Kache Koi Moner Kotha Parag gave money to Shimul

এরপর মা, শাশুড়ি, বৌদি, দেওর সবাইকে সাক্ষী রেখে পরাগের থেকে ৫ লাখ টাকা এবং তার মাইনের অর্ধেকটা শিমুল নেয় এবং কাগজে সই করে দেয়। মনে মনে সবাই শিমুলকে অর্থলোভী এবং স্বার্থপর বলে ভাবতে থাকে।

এরপর পুতুলকে সঙ্গে নিয়ে শিমুল ব্যাঙ্কে যায় তার নামে একটা অ্যাকাউন্ট খুলতে। পুতুল (Putul) তখন বলে, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খুলতে গেলে তো টাকা লাগে। আর তার কাছে তো এত টাকা নেই। তখন শিমুল বলে, পুতুলের কাছে এখন প্রচুর টাকা আছে। তার কাছে ৫ লাখ টাকা আছে। আর সেই টাকা দিয়েই এবার সে নিজের চিকিৎসা করাবে। এসব কথা শুনে পুতুলের মনে শিমুলের প্রতি সম্মান আরও বেড়ে যায়। এবার মধুবালা সহ বাকিদের কী প্রতিক্রিয়া হয় সেটাই দেখার।