• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

‘মদের নেশা না থাকলে…’, জীবনের এই সবচেয়ে বড় ভুল নিয়ে আজও আক্ষেপ করেন রজনীকান্ত

Rajnikant talks about alcohol addiction and life’s biggest mistake: দক্ষিণ ভারতীয় অভিনেতা (South Indian Actor) রজনীকান্তের (Rajinikanth) অনুরাগী সারা দেশে রয়েছে। অবশ্য শুধু দেশ বললে ভুল হবে, বিদেশেও একাধিক অনুরাগী রয়েছে ‘থালাইভা’ এর। বাস কন্ডাক্টার থেকে সুপারস্টার হয়েছেন তিনি। তাঁর জীবনকাহিনী আজও প্রচুর উঠতি অভিনেতা-অভিনেত্রীকে অনুপ্রেরণা জোগায়। তবে আপনি কি জানেন, কেরিয়ারে এত সফল হলেও এই রজনীকান্তের জীবনেই রয়েছে একটি বিরাট আক্ষেপ। যা আজও কষ্ট দেয় তাঁকে।

দেখতে দেখতে বিনোদন ইন্ডাস্ট্রিতে কয়েক দশক কাটিয়ে ফেলেছেন রজনীকান্ত। ‘থালাইভা’র বয়স এখন ৭২। এই বয়সে অভিনেতাদের সাধারণত পার্শ্বচরিত্রে অভিনয় করতে দেখা যায়। কিন্তু রজনীকান্ত এখনও নায়কের চরিত্রে অভিনয় করেন। নতুনদের ভিড়েও নিজের ক্যারিশমা ধরে রেকেছেন তিনি। সম্প্রতি সেই অভিনেতাই নিজের এক বদ অভ্যাস (Biggest Mistake) এবং আক্ষেপ নিয়ে মুখ খুলেছিলেন।

   

Rajinikanth, Rajinikanth on alcoholism, Rajinikanth biggest mistake

লড়াই-সংঘর্ষে ভরা রজনীকান্তের জীবন অনেকের কাছে অনুপ্রেরণা। নিজের জীবন নিয়ে বহুবার খোলামেলা আলোচনা করেছেন তিনি। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ফের একবার নিজের মদের নেশা (Alcoholism) নিয়ে মুখ খুলেছিলেন অভিনেতা।

‘থালাইভা’ বলেন, ‘আমার জীবনে যদি মদ না থাকতো, তাহলে আমি সমাজের আরও অনেক ভালো কাজ করতে পারতাম। আমার জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল হল অ্যালকোহল। আমি এটা বলছি না যে মদ একেবারেই খাবেন না। তবে প্রতিদিন খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। শরীরের পাশাপাশি এটা মনেরও ক্ষতি করে’।

আরও পড়ুনঃ এখনও বিছানায় সক্ষম, ‘পাঁচবার করেছি…’, বিয়ে নিয়ে আবারও বিস্ফোরক কবীর সুমন!

Rajinikanth, Rajinikanth on alcoholism, Rajinikanth biggest mistake

আরও পড়ুনঃ ইংরেজিতে বুলি ছুটলেও আসলে পড়াশোনায় লবডঙ্কা! শ্রীদেবীর সন্তানদের শিক্ষাগত যোগ্যতা হতাশাজনক

অবশ্য এই প্রথম নয়, এর আগেও একবার এক সাক্ষাৎকারে নিজের মদের প্রতি আসক্তি নিয়ে মুখ খুলেছিলেন রজনীকান্ত। অভিনেতা বলেছিলেন, ‘আমি যখন বাস কন্ডাক্টার ছিলাম তখন প্রত্যেকদিন মদ খেতাম। অনেক সিগারেট খেতাম। আমিষ খাবার দিয়ে আমার দিন শুরু হতো। সারাদিনে অন্তত দু’বার আমি কোনও না কোনও আমিষ খাবার খেতাম। নিরামিষাশী মানুষদের দেখে আমার করুণা হতো। তবে এত তিনটি জিনিস শরীরের প্রচুর ক্ষতি করে’।

মদের আসক্তির বিষয়ে কথা বলার সময়েই রজনীকান্ত এও বলেছিলেন, তাঁর স্ত্রী তাঁর জীবনে অনেক পরিবর্তন এনেছেন। তাঁর অগোছালো জীবনকে গুছিয়ে দিয়েছেন স্ত্রী লতা। একবার এক অনুষ্ঠানে অভিনেতা বলেছিলেন, যে ব্যক্তি তাঁর সঙ্গে লতার আলাপ করিয়ে দিয়েছিলেন তাঁর কাছে চিরকাল কৃতজ্ঞ থাকবেন তিনি।