• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

ঋতুপর্ণা-রচনার জন্য নায়িকা হতে পারিনি! সাক্ষাৎকারে বোমা ফাটালেন লকেট চট্টোপাধ্যায়

Updated on:

Locket Chatterjee blamed Rituparna Sengupta and Rachana Banerjee for this situation

অভিনেত্রী হিসেবে কেরিয়ার শুরু করে আজ নেত্রী হয়ে গিয়েছেন লকেট চট্টোপাধ্যায় (Locket Chatterjee)। এই মুহূর্তে বাংলার পোড় খাওয়া রাজনীতিবিদদের মধ্যে একজন হলেন তিনি। অভিনয় জগতে এখন তেমন দেখা মেলে না লকেটের। তবে একটা সময় চুটিয়ে ছোটপর্দা-বড়পর্দায় (Tollywood) কাজ করেছেন অভিনেত্রী। দুই মাধ্যমেই জনপ্রিয়তা পেলেও তথাকথিত নায়িকা হয়ে উঠতে পারেননি তিনি।

লকেট এমন একজন অভিনেত্রী যিনি নিজের তুখোড় অভিনয়ের মাধ্যমে বারবার দর্শকদের নজর কেড়েছেন। দেখতে সুন্দরী, দুর্দান্ত অভিনয় হওয়া সত্ত্বেও কিন্তু বেশিদিন নায়িকা হয়ে থাকা হয়নি তাঁর। নিজের কেরিয়ারের বেশিরভাগ সিনেমায় হয় দ্বিতীয় লিড নয়তো পার্শ্ব চরিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। এমনটা কেন হল তাঁর সঙ্গে?

Locket Chatterjee, Locket Chatterjee on her career

শাশ্বত চট্টোপাধ্যায় (Saswata Chatterjee) সঞ্চালিত জনপ্রিয় টক শো ‘অপুর সংসার’এ (Apur Sangsar) একবার এই প্রশ্ন করা হয়েছিল লকেটকে। জবাবে অভিনেত্রী বলেন, তাঁর কেরিয়ারের শুরুর দিকের সিনেমাগুলি ‘মানুষ অমানুষ’, ‘একটু ছোঁয়া’, ‘স্নেহের প্রতিদান’এ দ্বিতীয় লিড হিসেবে অভিনয় করেছিলেন তিনি। লকেটের কথায়, সেই সময় নির্মাতারা নতুন অভিনেতা-অভিনেত্রীদের নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে কিছুটা ভয় পেতেন।

আরও পড়ুনঃ ‘দ্যা শো মাস্ট গো অন’! বাবার মৃত্যু দিনেও ছাড় নেই, দর্শকদের ব্যবহার নিয়ে আক্ষেপ কুমার শানুর

সেই সময় প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় (Prosenjit Chatterjee), রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় (Rachana Banerjee), ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তরা (Rituparna Sengupta) ছিলেন ইন্ডাস্ট্রির প্রতিষ্ঠিত মুখ। সেই জন্য তাঁদেরই মুখ চরিত্রে কাস্ট করা হতো। দ্বিতীয় লিড না পেলে নায়ক-নায়িকার বোনের রোল দেওয়া হতো লকেটকে।

আরও পড়ুনঃ জাতীয় মঞ্চে বাংলার জয়জয়কার! দেব-জিৎকে পিছনে ফেলে বিরাট পুরস্কার জিতলেন এই অভিনেতা

Locket Chatterjee, Locket Chatterjee on her career

অভিনেত্রীর কথায়, এভাবেই গতে বাঁধা ব্যাপার হয়ে গিয়েছিল তখন। কিন্তু এরপর যখন টলিউডে নতুন ধরণের সিনেমা তৈরি শুরু হয় তখন ফের নতুন অভিনেতা-অভিনেত্রীদের সুযোগ দিতে থাকেন নির্মাতারা। লকেটের কথায়, ২০০৭ সালে ‘ছ-এ ছুটি’ সিনেমায় তিনি অভিনয় করেছিলেন। সেই সময় থেকেই বাংলার সিনেমার ধারা বদল হতে শুরু করেছিল।

তখন এমন একটা সময় ছিল যখন নায়ক-নায়িকার নয়, বরং ভালো চরিত্রকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হতো। সেই সময়টায় ভীষণ বেছে বেছে সিনেমা করেছিলেন অভিনেত্রী। সেগুলি জনপ্রিয়তাও পেয়েছিল। এটাই তাঁর কাছে অনেক বড় পাওয়া বলে করেন লকেট।

design-and-ux/mobile-first Created with Sketch. Join Us ➥