• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

‘প্রতীক্ষা আমার প্রেমিকা ছিল’, বোমা ফাটালো পুতুলের স্যার! ফাঁস পলাশের মাথায় বাজ ফেলা পর্ব

জি বাংলার (Zee Bangla) ‘কার কাছে কই মনের কথা’ (Kar Kache Koi Moner Kotha) সিরিয়ালের রোজ ধামাকা পর্ব চলছে। শুরুতে পরাগ ও শিমুলের কাহিনী থাকলেও বর্তমানে পলাশ আর প্রতীক্ষা থেকে পুতুল ও তার মাস্টারমশাই সকলেই প্রধান আকর্ষণ হয়ে উঠেছে। এতদিনে পুতুলের জন্য এখন ভালো স্যার পাওয়া গেছে যে তাকে পড়াশোনা করানোর দায়িত্ব নিয়েছে। কিন্তু এই স্যারের সাথেই জড়িয়েছে প্রতীক্ষার এক ইতিহাস।

যারা সিরিয়ালের নিয়মিত দর্শক তারা জানেন, পলাশের বিয়ের পরেই ডিভোর্স হয়েছে শিমুল ও পরাগের। তারপরেই ছাত্রী প্রিয়াঙ্কার সাথে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চলেছে পরাগ। এরপর আশীবাদীতে কি দেবে নতুন বৌমাকে সেটা জিজ্ঞাসা করতে হাজির হয় পরাগ। মধুবালা স্পষ্ট জানিয়ে দেয় যে সে কিছুই দিতে পারবে না। তখন আবারও মাকে টাকার খোঁটা দিতে শুরু করে পরাগ।

   

Zee Bangla Bengali serial Kar Kache Koi Moner Kotha Madhubala divide house duties, কার কাছে কই মনের কথা শিমুল মধুবালা পরাগ পলাশ প্রতীক্ষা

সমস্তটা শোনার পর শিমুল জানায়, তাঁর কাছে যা আশীর্বাদই গয়না আছে সেগুলো সে দিয়ে দেবে। এতে শ্বাশুড়ি মধুবালা চরম আপত্তি দেখালেও সে কিছুতেই থামেনি। অবশ্য এইটাই চাইছিল পরাগ যে প্রিয়াঙ্কাকে মায়ের আশাবাদী গয়নাগুলো পাইয়ে দিতে হবে। মধুবালাও জানিয়ে দেয়, সুযোগ এলে সবটাকা ছেলের মুখে ছুড়ে মারবে সে।

আরও পড়ুনঃ রুপা বেঁচে উঠতেই ১০ বছরের জেল হল মিশকার, তবুও সব ছেড়ে চলে যাবে সূর্য! ফাঁস তোলপাড় করা টুইস্ট

Kar Kache Koi Moner Kotha Palash Protikkha Object against Tirthankar Teaching Putul

এদিকে তীর্থঙ্কর পুতুলকে পড়াতে আসতেই প্রতীক্ষার মনে ভয় কাজ করতে শুরু করে। যেন তেন প্রকারে তাকে তাড়াতে পারলেই মুক্তি পায় সে। কারণ অতীতে তীর্থঙ্করকে চিট করে ছিল সে। তবে এই সত্যি আর চাপা থাকলো না। পুতুলকে পরাতে গিয়ে হাত ধরতেই সেটা নিয়ে বাজে বাজে কথা বলতে শুরু করে পলাশ, প্রতীক্ষা থেকে পরাগ সকলে।

আরও পড়ুনঃ সবাইকে টেক্কা দিয়ে বাংলার সেরা জ্যাস নাকি পর্ণা? TRP রেজাল্ট বেরোতেই ‘ওমা গো’ বলছে দর্শকেরা

এসব দেখে শেষমেশ মুখ খুলতে বাধ্য হয় তীর্থঙ্কর। সে জানিয়ে দে একসময় প্রতীক্ষা তার প্রেমিকা ছিল। এই শুনেই মাথায় আকাশ ভেঙে পরে পলাশের। অতীতের সব কুকীর্তি ফাঁস হয়ে যাবে ভেবে সে চিৎকার করে ওঠে যে সব মিথ্যে বলছে। তবে তীর্থঙ্কর স্পষ্ট করে দেয়, যে সমস্ত প্রমাণ তার কাছেই আছে। এখন আগামী দিনে প্রতীক্ষা ও পলাশের সম্পর্ক কতটা ঠিক থাকে সেটাই দেখার!