Netizens Praise “Kar Kache Koi Moner Kotha” Serial Writer: জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় সিরিয়াল ‘কার কাছে কই মনের কথা’র (Kar Kache Koi Moner Kotha) ফুলশয্যার দৃশ্য নিয়ে চর্চা যেন কিছুতেই থামছে না নেটপাড়ায়। যদিও সিরিয়ালটির বয়স বেশি দিন নয়। তবুও কিছুজনের দাবি এত জঘন্য সিরিয়াল আর দুটো পৃথিবীতে নেই। মাত্র কিছুদিন আগেই শুরু হয়েছে ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী মানালি দের এই নতুন সিরিয়াল। আর এই সিরিয়ালে তার সঙ্গী এক ঝাঁক মহিলা ব্রিগেড।
সিরিয়ালটি যারা শুরু থেকে দেখছেন তারা জানেন এই ধারাবাহিকের প্রতিটি পর্বে থাকছে মেয়েদের জীবনে ঘটে যাওয়া বাস্তব জীবনের নানান টুকরো ছবি। তা সে অবিবাহিত মেয়ের দাদা বৌদিদের সংসারে খোঁটা শোনা হোক কিংবা বিয়ের পর শ্বশুর বাড়িতে এসে শাশুড়ির অত্যাচার। প্রতিটা দৃশ্যই একেবারে নিখুঁতভাবে পর্দায় তুলে ধরেছেন এই সিরিয়ালের লেখিকা।এই সিরিয়ালেই গত একটি পর্বে দেখানো হয়েছিল, ফুলশয্যার ফুল সাজানো খাটে অসুস্থ মাকে নিয়ে শুয়ে রয়েছে ছেলে আর বউ পাশের সোফায় মুখ অন্ধকার করে বসে রয়েছে।
এই দৃশ্য নিমেষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়। তুমুল সমালোচনা শুরু হয় লেখিকার রুচি এবং মানসিকতা নিয়েও। বিতর্কের মুখে পড়ে মুখ খুলে ছিলেন সিরিয়ালের নায়িকা শিমুলের অনস্ক্রিন শ্বাশুড়ি চরিত্রের অভিনেত্রী রিতা দত্ত চক্রবর্তীও। ফুলশয্যার সেই তুলকালাম পর্বের পর গত পর্বেই দর্শক দেখেছেন নতুন বৌকে ধুলো পা করার জন্য বাপের বাড়ি যাওয়া থেকে আটকাতেও আরো এক প্রস্থ নাটক শুরু করে তার শ্বাশুড়ি।
সকলেই দাবি করছেন এই সিরিয়াল অবিলম্বে বন্ধ করা হোক। তো কেউ আবার এই সিরিয়ালে অনস্ক্রিন শ্বাশুড়ি রীতা দত্ত চক্রবর্তীকে কাঠগড়ায় তুলে বলছেন তিনি বোধহয় বাস্তব জীবনেও নিজের ছেলের সাথে এমনটাই করেন। কারও মন্তব্য ‘সংসার ধ্বংসের মূল মন্ত্র এসব সিরিয়াল’।
আরও পড়ুনঃ মেঘকে ছেড়ে কুটনি ময়ূরীকে বিয়ে করবে নীল! টিভির আগেই ফাঁস ‘ইচ্ছে পুতুল’র মোড়ঘোরানো পর্ব
View this post on Instagram
এই ধরনের সিরিয়ালই বাড়ি বাড়ি ঝামেলা অশান্তির অন্যতম কারণ তো কারো দাবি এই সিরিয়ালের ভুল কিছুই দেখানো হয়নি, যা দেখানো হয়েছে সবই সত্যি এমনই একজন নেটিজেন দাবি করেছেন এই সিরিয়ালের লেখিকা কে কুর্নিশ জানিয়ে বলেছেন লেখিকার সাহস আছে।
আরও পড়ুনঃ বাইরে দজ্জাল হলেও, ভিতরে রোম্যান্টিক! বরের মুখে প্রশংসা শুনে লজ্জায় লাল ‘বাবুউউ’র মা
এই ঘটনাগুলো যে একদম হয় না তানা অনেক বান্ধবীদের মুখে শুনি কিন্তু কাউকে বলতে গেলে উল্টে বৌমাকেই দোষী ভাববে নোংরা ভাবে তাই কেউ বলতে সাহস করে না। ধন্যবাদ লেখিকাকে মেয়েদের এই না বলা কথা তুলে ধরার জন্য। তো কারো মন্ত্র বক্তব্য