• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

বাপুজি কেক, মোমবাতি দিয়ে জন্মদিন! অরিজিৎ সিংয়ের গোপন কাহিনী জানালেন ‘শ্রীকান্ত’ অভিনেতা

How Arijit Singh Celebrate Birthday : বাংলা তথা গোটা ভারতের গর্ব হলেন অরিজিৎ সিং (Arijit Singh)। আট থেকে আশি, সকলের প্রিয় তিনি। কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী, বঙ্গ তনয়ের গানে মুগ্ধ সকলে। নতুন করে প্রেমে পড়া হোক, প্রেম ভাঙা হোক কিংবা পার্টি সং সবেতেই আছেন অরিজিৎ। এখন তো দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশেও অসংখ্য অনুরাগী হয়েছে তাঁর। কিন্তু যাকে নিয়ে এত মাতামাতি তিনি কিন্তু এখনও সেই জিয়াগঞ্জের সাধারণ ছেলে হয়েই রয়ে গিয়েছেন।

অরিজিৎ এমন একজন তারকা যিনি বরাবর মাটির কাছাকাছি থাকতে ভালোবাসেন। তারকাসুলভ কোনও আচরণই নেই তাঁর মধ্যে। প্রচারের আলো থেকে শত হাত দূরে থাকেন এই গায়ক। সম্প্রতি যেমন ‘শ্রীকান্ত’ অভিনেতা ঋষভ বসুর (Rishav Basu) গলাতেও শোনা গেল একই সুর। অরিজিৎ ঠিক কীভাবে জন্মদিন (Birthday) পালন করেন তা শোনালেন অভিনেতা।

   

Rishav Basu and Arijit Singh, Rishav Basu on Arijit Singh birthday

অরিজিতের কম্পোজ করা এবং সুনিধি চৌহানের গাওয়া ‘বরখা’ মিউজিক ভিডিওয় দেখা গিয়েছিল ঋষভকে। ‘শ্রীকান্ত’ রিলিজের পর আচমকাই এই মিউজিক ভিডিওয় কাজের সুযোগ পান তিনি। প্রিয় গায়কের সঙ্গে কাজের সুযোগ পেয়ে দু’হাতে লুফে নেন টলি অভিনেতা। অরিজিতের শহর জিয়াগঞ্জেই শ্যুটিং হয়েছিল এই গানের।

আরও পড়ুনঃ তরোয়াল হাতে বীরাঙ্গনা, ‘পিলু’ অভিনেত্রীর নতুন লুক দেখে মুগ্ধ দর্শকেরা

ঋষভ বলেন, অরিজিতের জিয়াগঞ্জের বাড়িতে ঢুকে তাঁর বিশ্বাসই হচ্ছিল না এটা এত বড় তারকার বাড়ি। একেবারে ছিমছাম করে সাজানো তাঁর ঘর। কিন্তু সেই বাড়িতে রয়েছে অগাধ আন্তরিকতা এবং ভালোবাসা। অভিনেতা বলেন, অরিজিতের বাড়িতে পা রেখে মনে হচ্ছিল যেন নিজের কোনও দাদার বাড়িতে এসেছেন তিনি।

আরও পড়ুনঃ বাড়ি ফিরল ঘরের লক্ষ্মী, সূর্যর হাত ধরেই সেনগুপ্ত বাড়িতে এল দীপা, আনন্দে আত্মহারা দর্শকেরা

Rishav Basu and Arijit Singh, Rishav Basu on Arijit Singh birthday

‘বরখা’র শ্যুটিংয়ের মাঝেই আবার পড়েছিল অরিজিতের জন্মদিনও। সম্প্রতি এক নামী সংবাদমাধ্যমের কাছে ঋষভ বলেন, ‘জন্মদিনে কোনও প্রকার আহামরি ছিল না। শ্যুটিংয়ের জন্য আনা বেশ কিছু কেক রয়ে গিয়েছিল। সেই কেকের মধ্যেই মোমবাতি গুঁজে তা কেটে সবাই মিলে খেয়েছিলাম। এরপর ছাদে বসে আধ ঘণ্টা গল্প করলাম। সেটাই জীবনের অনেক বড় পাওনা’।