• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

অর্জুনের সঙ্গে নতুন জীবন শুরু দীপার, শোকে-কষ্টে বিবাগী হল সূর্য! ফাঁস অনুরাগের ছোঁয়া’র আগাম পর্ব

সূর্য-দীপার একঘেয়ে বিচ্ছেদ দেখতে দেখতে রীতিমতো বিরক্ত হয়ে পড়েছেন দর্শকরা। যে কারণে স্টার জলসার (Star Jalsha) ‘অনুরাগের ছোঁয়া’র (Anurager Chhowa) টিআরপিও (TRP) দিন দিন কমছে। একটা সময় বেঙ্গল টপারের সিংহাসন ছিল এই মেগার দখলে। এখন নেমে এসেছে একেবারে ষষ্ট স্থানে। টিআরপি তালিকায় চমক তুলতে তাই এবার সিরিয়ালের গল্পে বিরাট টুইস্ট আনছেন নির্মাতারা।

ধারাবাহিকের (Bengali Serial) বর্তমান প্লট অনুযায়ী, সোনা-রূপাকে বাড়ি ফেরানোর জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে সূর্য আর লাবণ্য। তবে দীপাকে কিন্তু বাপের বাড়িতেই ফেলে রাখতে চায় তারা। কারণ মিশকার বাবা সাফ বলে দিয়েছে, দীপা সেনগুপ্ত বাড়িতে ফিরলে তার মেয়ে আর নাতিকে তিনি নিজের কাছে নিয়ে যাবেন। আর নাতিকে নিজেদের থেকে দূরে নিয়ে যেতে দেবে না লাবণ্য।

   

Star Jalsha Bengali serial Anurager Chhowa Labanya wants Sona Rupa back not Deepa

সেই জন্য দীপাকে (Deepa) বাদ দিয়ে শুধু সোনা-রূপাকে সেনগুপ্ত বাড়িতে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য আসে সূর্য আর লাবণ্য। এটা জানতে পারার পর তীব্র প্রতিবাদ করে ছোট্ট সোনা-রূপা। তারা জানিয়ে দেয়, মা-কে ছাড়া কিছুতেই সেনগুপ্ত বাড়িতে ফিরবে না তারা। মেয়েদের মুখে একথা শুনে মন ভেঙে যায় সূর্যর (Surjya)

আরও পড়ুনঃ বন্ধু পরমব্রতর সাথে বিয়ে পিঁড়িতে পিয়া, ‘আজ চলে যাব দূরে’, একাকীত্বের সুর গায়ক অনুপমের পোস্টে!

আজকের পর্বে দেখতে পাবেন, দীপার বাপের বাড়ি থেকে খালি হাতে বাড়ি ফিরে আসে মা-ছেলে। সেনগুপ্ত বাড়িতে ঢুকেই রণমূর্তি ধারণ করে সূর্য। লাবণ্যকে (Labanya) মেজাজ দেখিয়ে সে বলে, যে বাড়িতে তার স্ত্রী-মেয়েদের জন্য কোনও জায়গা নেই সেখানে সে থাকবে না। একথা বলে রাগের মাথায় বেরিয়ে যায় সে।

Anurager Chhowa Surjya left Sengupta house

আরও পড়ুনঃ বেডরুমে ছাত্রীঘনিষ্ট পরাগ, শিমুলের কাছে ধরা পড়তেই শুরু অপমান! ফাঁস আজকের ধামাকা পর্ব

অন্যদিকে দীপার ফেলে রাখা মেডেল তার বাড়িতে ফেরত দিতে আসে অর্জুন (Arjun)। সেখানে এসে দেখে, বাড়ির পরিস্থিতি খুব একটা স্বাভাবিক নয়। তাই সে সবাইকে বলে সেখান থেকে বেরিয়ে যায়। এরপর বাপের বাড়ির সবাই মিলে দীপাকে নতুনভাবে জীবন শুরু করার কথা বোঝাতে থাকে।

দীপার বাবা বলে, সে ছোট থেকেই ভীষণ মেধাবী ছাত্রী ছিল। অনেক লড়াই করে পড়াশোনা করেছিল দীপা। রত্নাদেবী আবার বলেন, তিনি যদি খারাপ থেকে ভালো হতে পারেন, তাহলে দীপা কেন নতুন করে জীবন শুরু করতে পারবে না? বাপের বাড়ির কথা শুনেই কি তাহলে অর্জুনের সঙ্গে জীবনের নতুন অধ্যায়ে পা রাখবে দীপা?