• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

সূর্য নয়, অর্জুনই দীপার যোগ্য! সোনা-রূপার জন্মদিন পালন করতেই প্রশংসায় পঞ্চমুখ দর্শকেরা

দিন দিন কমছে স্টার জলসার (Star Jalsha) ‘অনুরাগের ছোঁয়া’র (Anurager Chhowa) টিআরপি (TRP)। চলতি সপ্তাহে তো প্রথম পাঁচ থেকেও ছিটকে গিয়েছে এই মেগা। তবে রেটিং যাই হোক না কেন, দর্শকমহলে সূর্য-দীপার সিরিয়ালের (Bengali Serial) জনপ্রিয়তা কিন্তু একটুও কমেনি। বিশেষত দীপা-অর্জুনের ট্র্যাক দেখতে খুব ভালোলাগছে সকলের।

ধারাবাহিকের বর্তমান প্লট অনুযায়ী, ডিভোর্স হয়ে গিয়েছে সূর্য-দীপার। এখন মিশকার ছেলেকে নিয়েই ব্যস্ত হয়ে পড়েছে সূর্য (Surjya)। আর তার এই ব্যবহার আস্তে আস্তে দীপাকে তার থেকে দূরে ঠেলে দিচ্ছে। আর দীপার (Deepa) জীবনের এই শূন্য জায়গা ধীরে ধীরে ভালোবাসা দিয়ে ভরিয়ে দিচ্ছে অর্জুন। সেই সঙ্গেই সে জায়গা করে নিচ্ছে সোনা-রূপার (Sona Rupa) মনে।

   

Anurager Chhowa Arjun and Deepa

আজকের পর্বে দেখতে পাবেন, স্কুলের সেরা ছাত্র-ছাত্রীর পুরস্কার তুলে দেওয়া হয় অর্জুন (Arjun) এবং দীপার হাতে। মায়ের এই সাফল্য দেখে ভীষণ খুশি হয় সোনা-রূপা। অপরদিকে পুরনো দিনের কথা ভাবতে থাকে ঊর্মি। কীভাবে ছোটবেলায় প্রত্যেক বছর দীপা পুরস্কৃত হতো, সেকথা মনে পড়ে যায় তার।

আরও পড়ুনঃ দীপার দিন শেষ! ধামাকা পর্বে রাজত্ব করছে জ্যাস-পর্ণা-ফুলকি, রইল সপ্তাহের ওলটপালট TRP তালিকা

ওদিকে আবার দীপার স্কুলে যাওয়ার সময় সূর্যর গাড়ির টায়ার পাংচার হয়ে যায়। অনেক কষ্ট করে শেষমেষ রিইউনিয়নে গিয়ে পৌঁছয় সে। যদিও ভেতরে না ঢুকে বাইরেই সোনা-রূপা এবং দীপার জন্য অপেক্ষা করতে থাকে সূর্য। এর মাঝে আবার দেখানো হয়, ভেতরে ধুমধাম করে সোনা-রূপার জন্মদিন পালন করছে অর্জুন। মায়ের স্কুলের রিইউনিয়নে এসে এত বড় সারপ্রাইজ পেয়ে ভীষণ খুশি হয়ে যায় সোনা-রূপা।

আরও পড়ুনঃ হুড়মুড়িয়ে বাড়বে TRP, জনপ্রিয় এই সিরিয়ালের হাত ধরে ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়!

Anurager Chhowa Arjun celebrates Sona Rupa's birthday

তবে এসব দেখে ভীষণ অবাক হয়ে যায় দীপা। অর্জুন কীভাবে সোনা-রূপার জন্মদিনের কথা জানলো? সেই প্রশ্ন ঘুরপাক খেতে থাকে তার মনে। তখন ঊর্মি বলে, মানুষের মুখে কীভাবে হাসি ফোটাতে হয় সেটা অর্জুনদার থেকে ভালো হয়তো আর কেউ জানে না।

এরপর দেখা যায়, ঊর্মি মনে মনে ভাবছে বহু বছর আগে অর্জুনের লেখা চিঠিটা দীপাকে দিয়ে দিলে আজ তার জীবনে হয়তো এতটা কষ্ট থাকতো না। অর্জুনের সঙ্গে দিদির জীবনটা আজ অনেক সুন্দর হতো। তাহলে কি ঊর্মিই আবার মিলিয়ে দেবে দীপা-অর্জুনকে? জানা যাবে আগামী পর্বগুলিতে।