• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

‘আরেকটা সুযোগ দেওয়া যায়না?’ কেঁদে ভাসিয়ে শিমুলকে অনুরোধ পরাগের, ‘কুমিরের কান্না’ বলছে দর্শকেরা

জি বাংলার (Zee Bangla) ‘কার কাছে কই মনের কথা’ (Kar Kache Koi Moner Katha) ধারাবাহিকে বিগত কিছুদিন ধরে একেরপর এক ধামাকা পর্ব চলছে। পরাগকে বিষ খাইয়ে শিমুলকে (Shimul) ফাঁসিয়ে দিয়েছিল প্রতীক্ষা। ভেবেছিল তাকে জেলে পাঠিয়ে নিজের রাগের প্রতিশোধ নেবে। কিন্তু দেরি হলেও সত্যের জয় নিশ্চিত, আর সেটাই হল। কোর্টে শিমুল নির্দোষ প্রমাণিত হল আর জেলে গেল প্রতীক্ষা নিজেই।

যে ভাইকে এত বিশ্বাস করেছিল, সেই ভাইয়ের বউই বিষ খাওয়ালো এটা ভেতর থেকে নাড়িয়ে দিয়েছে পরাগকে। এবার নিজেকেই প্রশ্ন করতে শুরু করেছে কাদের বিশ্বাস করলাম! তবে এমনটাই যে হওয়ার ছিল তা আগেভাগেই কিছুটা আন্দাজ করতে পেরেছিল দর্শকেরা। কোর্ট থেকে বেরিয়ে পরাগের বাড়ি নয় বিপাশা ও বাকি পড়ার বান্ধবীদের বাড়িতেই উঠেছে শিমুল। তবে শেষ একবার তাকে যেতেই হবে পুরোনো শ্বশুরবাড়িতে জামাকাপড় আনতে।

   

Zee Bangla Bengali serial Kar Kache Koi Moner Kotha Parag cries after learing about Palash Pratiksha

সম্প্রতি দেখা গিয়েছে জামাকাপড় আনতে বাড়ি ফিরতেই শিমুলকে দেখা খুশিতে আত্মহারা হয়েছে পুতুল। চোখে জল থাকলেও মেয়েটা মুক্তি পেয়েছে সেটার জন্য খুশি। অবশ্য আরও একটা খুশির কারণ রয়েছে, সেটা হল স্যারের সাথে বিয়ে হতে চলেছে তাঁর। এরপর শ্বাশুড়ির থেকে অনুমতি নিয়ে নিজের ঘরে যেতে চায় শিমুল। তবে তার সাথে কাউকে যেতে বলে। এই সময় পরাগ নিজে থেকেই এসে জানায় সে বাইরে অপেক্ষা করছে।

আরও পড়ুনঃ কালবৈশাখী শেষে বৃষ্টি, মিটলো মেঘ-নীলের বোঝাপড়া! ইচ্ছে পুতুলে ছাদনা তলায় রাজযোটক, খুশি দর্শকেরা

পুতুলকে নিয়ে ঘরে গিয়ে নিজের জামাকাপড় ও মায়ের দেওয়া জিনিসপত্র গুছিয়ে নিয়ে চলে যাওয়ার আগে মধুবালাকে ব্যাগ চেক করে নিতে বেল শিমুল। যাতে পরবর্তীকালে আর কোনো নতুন অপবাদ না পেতে হয়। ব্যাগে গয়না নেই দেখে শ্বাশুড়ি তাকে গয়না নেওয়ার অনুরোধ করলেও সে কিছুতেই নিতে রাজি হয়। শেষে শিমুল বলে পুতুল দিকে বিয়েতে এই গয়নাগুলো দিও। এরপর চলে যাওয়ার জন্য দরজার দিকে এগোতেই ডাক দেয় পরাগ।

শিমুলকে আরও একটা শেষ সুযোগ দেওয়ার জন্য বলে পরাগ। এই কথা শুনে শিমুলের কিছু বলার আগেই উত্তর দিয়েছে পুতুল। পুতুল বলে ওঠে, ন্যাকার ধাড়ি এসেছে একটা। লজ্জাও করে না এমন কথা বলতে। এতদিনে তোর ক্ষমা চাওয়ার কথা মনে থাকে নি কো!’ এমনকি শেষ ব্যঙ্গ করে বলে, ‘কেন গো তোমার প্রিয়াঙ্কা কোথায় গেল?’ এদিকে মধুবালাও বলে ওঠে, ‘নিজের পায়ে কুড়ুল মেরেছিস। তোমার দুঃখে শিয়াল কুকুরও কাঁদবে না’।

আরও পড়ুনঃ শিমুলের জীবনে নতুন ভিলেন! প্রতীক্ষাকে জেল থেকে ছাড়ালো রূপরেখা, ফাঁস ‘ধুমতানা নানা’ পর্ব

এরপর পুতুলের সম্মন্ধ নিয়ে স্যার তীর্থঙ্করের বাড়িতে হাজির হয়েছিল সকলে। যদিও সেখানে খুব একটা ভালো ব্যবহার পাইনি কেউ। তীর্থঙ্করের বৌদির হাবভাব মোটেই ভালো না। পুতুলকে ‘হাবা’ বলে বাড়ির লোকের সামনেই খোঁটা দিতে শুরু করে সে। এরপর কি হল সেটা দেখার জন্য টিভির পর্দায় চোখ রাখতে হবে। তবে পরাগের শিমুলের জন্য কান্না দেখে সেটাকে ‘কুমিরের কান্না’ বলে কটাক্ষ করেছে নেটিজেনরা।