• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

৮৬ বছর বয়সেও বিয়ে করতে রাজি! এই একটি শর্ত মানলেই সাত পাক ঘুরবেন সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়

বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির (Tollywood) স্বর্ণযুগের শিল্পীদের মধ্যে একজন হলেন সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায় (Sabitri Chatterjee)উত্তম কুমার (Uttam Kumar), সুচিত্রা সেন, মাধবী মুখোপাধ্যায়, সুপ্রিয়া দেবীদের সঙ্গে সেই সময় চুটিয়ে কাজ করছিলেন সাবিত্রীও। বিশেষত ‘মহানায়ক’ উত্তম কুমারের সঙ্গে তাঁর রসায়ন দারুণ পছন্দ ছিল দর্শকদের। ক্যামেরার পিছনে দু’জনের রসায়ন নিয়ে আজও নানান কাহিনী শোনা যায়।

সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায় এমন একজন অভিনেত্রী যার প্রেমে পাগল ছিলেন বহু পুরুষ। তাঁর টানা টানা সুন্দর দুই চোখের দিকে তাকালে মোহিত হয়ে যেতেন অনেকেই। এমনকি শোনা যায়, সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের চোখের দিকে তাকালে সংলাপ ভুলে যেতেন খোদ উত্তম কুমার! যে নায়িকার প্রেমে হাবুডুবু খেত এত পুরুষ, তিনি কেন কখনও বিয়ে (Marriage) করলেন না? আজও এই প্রশ্ন ঘুরপাক খায় অনেকের মনে।

   

Sabitri Chatterjee, Sabitri Chatterjee marriage clause

শোনা যায়, ‘মহানায়ক’কে মনে মনে ভালোবাসতেন সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়। তবে কারোর সংসার ভাঙতে চাননি তিনি, সেই জন্য বিয়েটাও হয়নি তাঁর। বেশ কয়েক বছর আগে ‘দিদি নম্বর ১’এ খেলতে এসে বিয়ে নান করার কারণ অবশ্য নিজেই জানিয়েছিলেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী।

সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে সেবার খেলতে এসেছিলেন মাধবী মুখোপাধ্যায়, চিত্রা সেন, রত্না ঘোষালের মতো বর্ষীয়ান অভিনেত্রীরা। সেখানে কথায় কথা সঞ্চালিকা রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়কে জিজ্ঞেস করেন তিনি কখনও কেন বিয়ে করেননি?

Sabitri Chatterjee, Sabitri Chatterjee marriage clause

জবাবে বর্ষীয়ান অভিনেত্রী বলেন, ‘যখনই কারোর সঙ্গে প্রেম করতে যাই তাঁর একটা বউ থাকে। আমার জীবনে আমি এটাই দেখলাম, কাউকে খালি পেলাম না। আজও যদি আমি খালি লোক পাই বিয়ে করে নেব’। একথা বলেই হেসে ওঠেন সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়। অভিনেত্রীর জবাব শুনে হেসে লুটোপুটি খাওয়ার অবস্থা হয় সঞ্চালিকা রচনার।

একই পর্বে উত্তম কুমারের সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতাও ভাগ করে নিয়েছিলেন সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়। অভিনেত্রী জানিয়েছিলেন, তাঁদের মধ্যে নাকি বেশ ঠোকাঠুকি হতো। ‘উত্তমদা’র সঙ্গে কোনও পার্ট থাকলে তিনি নাকি পরিচালককে নিজের সংলাপগুলি বলে রাখতেন। সঙ্গে সঙ্গে কারণ জিজ্ঞেস করেন রচনা। জবাবে জানান, তাঁর চোখের দিকে তাকালেই নাকি সংলাপ ঘেঁটে ঘ হয়ে যেত ‘মহানায়ক’র। সাবিত্রীর মায়াবী চোখের দিকে তাকালেই সব ভুলে যেতেন উত্তম কুমার।