• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

৩০০টা সিনেমায় অভিনয় করেও ব্রাত্য টলিউড থেকে! জানুন মাস্টার রিন্টুর কষ্টের কাহিনী 

Updated on:

মাস্টার রিন্টু,Master Rintu,Child Artist,শিশুশিল্পী,Tollywood,টলিউড,Unknown Facts,অজানা কাহিনী

বাংলা সিনেমার মাস্টার রিন্টুকে (Master Rintu) মনে আছে? নব্বই-এর দশক থেকে যত বাংলা সিনেমা রয়েছে সবেতেই শিশু শিল্পীর (Child Artst) চরিত্রের দারুন জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন এই অভিনেতা। সে সময় প্রসেনজিৎ চ্যাটার্জির ছোটবেলা হোক কিংবা তাপস পালের ছেলে কিংবা ভাইপো মানেই প্রথমেই আসতো তাঁর নাম। কিন্তু সময়ের সাথে সাথেই যেন বাংলা ইন্ডাস্ট্রি থেকেই একেবারে হারিয়ে গিয়েছেন এই অভিনেতা।

স্বাভাবিকভাবেই এখন অনেকটাই বড় হয়ে গিয়েছেন এই অভিনেতা। তবে এখন আর তাকে বাংলা সিনেমায় দেখা যায় না। বড় হয়ে একেবারেই যে সিনেমায় অভিনয় করেননি তা নয় কিন্তু নায়কের চরিত্রে আর দেখা যায়নি তাকে। শুনতে অদ্ভুত লাগলেও টলিউডে ব্রাত্য থেকে গিয়েছেন তিনি। এই কারণেই যে অভিনেতাকে ছোটবেলায় নায়কের শৈশবের চরিত্র করতে দেখা জেট  বড় হয়েই তাকে অভিনয় করতে হয়েছে নায়কের বন্ধু কিংবা নায়িকার দাদার চরিত্রে।

মাস্টার রিন্টু,Master Rintu,Child Artist,শিশুশিল্পী,Tollywood,টলিউড,Unknown Facts,অজানা কাহিনী

এখন তাকে দেখে অনেকেই হয়তো এক দেখায় চিনতে পারবেন না। সকলেই প্রায় ভুলতে বসেছেন ছোট্ট মাস্টার রিন্টুকে। অভিনেতার ভালো নাম সজল দে হলেও নিজের পাড়া থেকে টলিপাড়া সবাই তাকে মাস্টার রিন্টু নামেই চেনেন এখনও।ছোটবেলা থেকেই অভিনয়ের প্রতি তার ভীষণ ভালো লাগা ছিল। তার অভিনীত প্রথম সিনেমা ‘তুমি কত সুন্দর’ হলেও প্রথমে কিন্তু মুক্তি পেয়েছিল ‘গুরুদক্ষিণা’।

একসময় তাকে নিজের হাতে অভিনয় শিখিয়েছিলেন উৎপল দত্ত, তরুণ মজুমদার, সন্ধ্যা রায় থেকে শুরু করে তাপস পাল পর্যন্ত। প্রসঙ্গত তাঁরই সমসাময়িক শিশু শিল্পী বিট্টু অর্থাৎ এখনকার মহানায়ক সোহম চক্রবর্তী এখনও  বাংলা ইন্ডাস্ট্রি জনপ্রিয় নায়ক। আর তারই সমসাময়িক হয়ে এই প্রতিভাবান শিল্পী এক প্রকার হারিয়েই গিয়েছেন বিনোদন দুনিয়া থেকে।

মাস্টার রিন্টু,Master Rintu,Child Artist,শিশুশিল্পী,Tollywood,টলিউড,Unknown Facts,অজানা কাহিনী

অভিনেতার কথায় এখনও তার সাথেসোহম চক্রবর্তীর যোগাযোগ রয়েছে। সোহমের প্রয়োজনা সংস্থাতে একটি প্রজেক্টের অংশও হয়েছিলেন তিনি। তবে ইন্ডাস্ট্রির প্রতি কিছুটা ক্ষোভ তো রয়েই গেছে তাঁর। নিজের অভিনয় জীবনে ৩০০ টা সিনেমায় অভিনয় করেও আজ  টলিউড থেকে ব্রাত্য তিনি। তাই কিছুটা ক্ষোভ নিয়েই অভিনেতা জানিয়েছেন খুঁজে দেখলে তার কাছে হয়তো বঙ্গ ভূষণ, বঙ্গবিভূষণ কিংবা মহানায়ক পুরস্কার পাওয়া যাবে না।

কিন্তু এককালে পাওয়া মানুষের অসংখ্য ভালোবাসা আজও  রয়ে গিয়েছে তার কাছে। অভিনেতার ক্ষোভের আরো একটা কারণ রয়েছে।  তিনি জানিয়েছেন  একসময় লকডাউনের পর এমনও  অবস্থা গিয়েছিল যখন না খেয়ে দিন কেটেছিল তার। কিন্তু টলিপাড়া থেকে কেউ একবারও তার খোঁজ নেয়নি।

design-and-ux/mobile-first Created with Sketch. Join Us ➥