• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

দয়াবেনের আওয়াজে কথা বলতে গিয়েই বিপদ, গলার ক্যান্সারে আক্রান্ত ‘তারকা মেহতা’ অভিনেত্রী!

ভারতীয় টেলিভিশনের ইতিহাসের অন্যতম জনপ্রিয় শো হল ‘তারকা মেহতা কা উল্টা চশমা’ (Tarak Mehta Ka Ooltah Chashmah)। বছরের পর বছর ধরে দর্শকদের হাসিয়ে আসছে এই শো। আর ‘তারকা মেহতা’র কথা হবে এবং দয়াবেনের (Dayaben) কথা হবে না এমনটা কী হয়? এই ধারাবাহিকের নাম শুনলেই এখনও অনেক দর্শকদের প্রথম মাথায় আসে অভিনেত্রী দিশা ভাকানি (Disha Vakani) অর্থাৎ পর্দার দয়াবেনের গলায় ‘টাপ্পু কে পাপা’ ডাক।

তবে এবার ‘তারকা মেহতা’ অনুরাগীদের জন্য একটি দুঃসংবাদ রয়েছে। অভিনেত্রী দিশাকে নিয়ে একটি খারাপ সংবাদ সামনে এসেছে। শোনা গিয়েছে, গলার ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছেন পর্দার দয়াবেন অর্থাৎ অভিনেত্রী দিশা।

   

Dayaben and Tappu Ke Papa

হ্যাঁ, ঠিকই দেখছেন। গত কয়েকদিন ধরেই বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে এমন বিভিন্ন সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এবার এই বিষয়ে মুখ খুলেছেন ‘তারক মেহতা’য় দয়াবেনের ভাই সুন্দরের চরিত্রে অভিনয় করা ময়ূর ভাকানি।

জানা যাচ্ছে, এত বছর ধরে ‘তারক মেহতা’য় দয়াবেনের আওয়াজে কথা বলার জন্যই দিশার গলায় প্রচণ্ড চাপ পড়েছে। আর সেই কারণেই ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছেন তিনি। আর নিজের এই শারীরিক অবস্থার জন্যই অভিনেত্রী শো থেকেও বিরতি নিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।

Disha Vakani

সম্প্রতি একটি নামী সংবাদমাধ্যমের তরফ থেকে ময়ূরের সঙ্গে দিশার স্বাস্থ্যের বিষয়ে যোগাযোগ করা হয়েছিল। অভিনেতা এই বিষয়ে বলেন, ‘সংবাদমাধ্যমে দেখানো এই ধরণের সকল সংবাদ মিথ্যে এবং এই ধরণের কোনও দাবি সত্যি নয়। উনি (দিশা) সুস্থ আছেন। রোজই আম্প্রা ওনার ব্যাপারে নানান ধরণের গুজব শুনতে পাই। তবে অনুরাগীদের এমন সংবাদে বিশ্বাস করার কোনও প্রয়োজন নেই’।

জানিয়ে রাখি, বাস্তব জীবনে দিশার গলার আওয়াজ একেবারেই দয়াবেনের মতো নয়। অভিনেত্রী এত বছর ধরে নিজের গলায় চাপ দিয়ে এই আওয়াজ বের করতেন। তাই বলে মোটেই তিনি ক্যান্সার আক্রান্ত হননি। এমন ধরণের সকল সংবাদকে ‘ভুয়ো’ বলে উড়িয়ে দিয়েছেন তাঁর অন স্ক্রিন ভাই।

Disha Vakani

এই বিষয়ে মুম্বইয়ের এক নামী হাসপাতালের নাক-কান-গলার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক জানান, ২০১০ সালে নিজের অদ্ভুত আওয়াজের জন্য সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিলেন দিশা। জানিয়েছিলেন, প্রত্যেকবার একই আওয়াজ বের করা খুবই কঠিন। তবে তিনি প্রতি মুহূর্তে ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানান যে তাঁর কাজের জন্য গলায় কোনও প্রভাব পড়েনি।