• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

জ্যান্ত কার্তিক ঠাকুর! মিঠাই রানীর জোরজবরদস্তিতে প্রথম বার ধুতি পরে সকলকে চমকে দিল সিড

দর্শকদের ভালোবাসায় মিঠাইরানী আর উচ্ছেবাবু এখন ব্যাপক জনপ্রিয়। আর মিঠাই-সিড জুটির দৈলতে মিঠাই (Mithai) সিরিয়াল একপ্রকার বেঙ্গল টপার। লাগাতার কয়েক মাস ধরে মিঠাই ধারাবাহিক TRP এর দৌড়ে কাউকে এক চুলও জায়গা ছাড়েনি। আর তার পিছনে রয়েছে ধারাবাহিকের গল্পের বুনন নিত্য নতুন ঘটনা প্রবাহ, যা কখনোই দর্শকদের বোর হতে দেয়না।

সম্প্রতি মিঠাই ধারাবাহিকে দেখানো হচ্ছে দুর্গাপুজোর বিশেষ পর্ব। ‘মনোহরা’ তে এই প্রথমবার হতে চলেছে দুর্গাপুজো আর বিশেষ পর্ব ধরে সেগুলিই দেখানো হচ্ছে। কিন্তু ধারাবাহিকের নায়ক সিদ্ধার্থ ওরফে উচ্ছেবাবুর তো মোটেই এই সব পুজো-আচ্চায় ধ্যাণ নেই। তাই সে ঠিক করেছিল পুজো শুরুর আগেই ট্রেকিং-এ বেড়িয়ে যাবে। কিন্তু যাওয়ার আগেই মিঠাই বাঁধায় বিপত্তি।

   

Mithai,soumitrisha kundoo,adrit roy,zee bangla,মিঠাই,আদৃত রায়,সৌমিতৃষা কুন্ডু,বাংলা সিরিয়াল,ধুতি

সারাদিন কাজ করে অসুস্থ হয়ে পড়ে মিঠাই, তাও তার জেদ পরেরদিন সকালে উঠেই সে পুজোর কাজ সারবে, মিষ্টি বানাবে। এই অবস্থায় ‘সদ্য বিবাহিত’ বউকে ফেলে আর কীভাবেই বা বাইরে যাবে উচ্ছেবাবু? অগত্যা পুজোর সময় ট্রেক বাতিল করে সে বাড়িতেই থাকার সিদ্ধান্ত নেয়। আর সিডের এই সিদ্ধান্তে তো বেজায় খুশি দাদু দিদা থেকে হল্লাপার্টির প্রত্যেকেই। আসলে এই দিনটার জন্য কম কাঠখড় তো পোড়ায়নি তারা?

Mithai,soumitrisha kundoo,adrit roy,zee bangla,মিঠাই,আদৃত রায়,সৌমিতৃষা কুন্ডু,বাংলা সিরিয়াল,ধুতি

তাই পুজোয় যখন থেকেই গেছে তখন দাদাই এবং মামাদাদুর সিদ্ধার্থের কাছে আবদার ছিল ধুতি পরতে হবে৷ কিন্তু সিদ্ধার্থ তো এসব পোশাকের থেকে ১০ হাত দূরে থাকে। এমনকি বিয়েতেও তাকে ধুতি পরানোর সাধ্যি কারোর হয়নি। কিন্তু মিঠাই তো আর এত সহজে হার মানার পাত্রী নন।

তাই সিডকে ধুতি পরানোর জন্য ফন্দী এঁটে উচ্ছেবাবুর সমস্ত পোশাক সে লন্ড্রীতে পাঠিয়ে দেয়। আর উপায় না পেয়ে লাল জরির কাজ করা একটি পাঞ্জাবি আর ধুতি পরেই অগত্যা সকলের সামনে আসে উচ্ছেবাবু। দাদুর রাগী নাতির এই পোশাক দেখে তো সক্কলের চোখ ছানাবড়া। তবে প্রথমবার ধুতি পরে সিদ্ধার্থের দিক থেকে সত্যিই চোখ সরানোর জো নেই। সে যেন এক্কেবারে সাক্ষাৎ কার্তিক ঠাকুর।