• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

বিতর্ক পিছু ছাড়ছে না রাজ-শিল্পার! এবার আর্থিক কারচুপির মামলায় জড়িয়ে সাফাই অভিনেত্রীর

অশ্লীল ছবি বানিয়ে একটি নির্দিষ্ট অ্যাপের মাধ্যমে তা ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে গত ১৯ জুলাই গ্রেফতার হয়েছিলেন বলিউড অভিনেত্রী শিল্পা শেট্টির (Shilpa Shetty) স্বামী রাজ কুন্দ্রা (Raj Kundra)। এরপর টানা ২ মাস গরাদের পিছনে থেকে শেষমেশ গত ২১ সেপ্টেম্বর জামিনে মুক্তি পেয়েছেন রাজ। সেই বিতর্কের আঁচ পোহাতে না পোহাতেই আর্থিক প্রতারণার মামলায় উঠে এসেছে রাজ-শিল্পার নাম।

জানা গেছে গতকাল অর্থাৎ শনিবার বান্দ্রা থানায় রাজ কুন্দ্রা, শিল্পা শেট্টি এবং কাশিফ খানের (Kashef Khan) বিরুদ্ধে আর্থিক প্রতারণার অভিযোগ দায়ের করেছেন নিতিন বরাই নামে এক ব্যক্তি। ঐ ব্যক্তির অভিযোগ ২০১৪ সালের জুলাই মাসে এসএফএল নামক একটি ফিটনেস কোম্পানির ডিরেক্টর কাসিফ খান, শিল্পা শেট্টি, রাজ কুন্দ্রা সহ আরো অনেকে তাঁকে আশ্বস্ত করেছিলেন এই কোম্পানিতে ১.৫ কোটি টাকা বিনিয়োগ করলে তিনি এই ব্যবসায় লাভ করতে পারবেন।

   

Shilpa Shetty case against media on Bombay High Court

 

 

ওই ব্যাক্তির অভিযোগ শিল্পা, কাশিফ ও রাজের তরফ থেকে তাঁকে জানানো হয়েছিল যে ঐ ফিটনেস কোম্পানির একটি ফ্র্যাঞ্চাইসি, জিম (Gym) ও স্পার (Spa) মালিকানা তাঁকে দেওয়া হবে। পুণেতে এই ফ্র্যাঞ্চাইসি খোলার কথা ছিল ঐ ব্যক্তির। কিন্তু টাকা বিনিয়োগের পরও তিনি ঐ মালিকানা পাননি।

এখানেই শেষ নয় নিতিন বরাই নামে ঐ ব্যক্তির আরও দাবি নিজের বিনিয়োগের ১.৫ কোটি টাকা ফেরত চাওয়া হলেও তাকে তা দেওয়া হয়নি। এমনকি একের পর এক হুমকিও দেওয়া হয় তাকে। জানা গেছে ওই ব্যক্তি বান্দ্রা থানায় ৪২০ (প্রতারণা), ১২০ বি (অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র), ৫০৬ (ভীতিপ্রদর্শন), এবং ৩৪ (সাধারণ উদ্দেশ্য) এই চারটি ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে ।

শিল্পা শেট্টি Shilpa Shetty

এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিত টুইট করে বিবৃতি দিয়ে শিল্পা লিখেছেন, ‘সকালে ঘুম থেকে উঠেই দেখি আমার আর রাজের বিরুদ্ধে আর্থিক প্রতারণার অভিযোগ দায়ের হয়েছে। কাশিফ খান, এসএফএল ফিটনেস সংস্থার কর্ণধারের নামেও অভিযোগ দায়ের হয়েছে। আমাদের সঙ্গে এই সংস্থার কোনও যোগাযোগ নেই। অর্থ সংক্রান্ত কোনও লেনদেনে আমরা জড়িত ছিলাম না, কাশিফের থেকে কোনও টাকাও নিইনি। আমার ভাবমূর্তি খারাপ করার চেষ্টা হচ্ছে এবং আমাকে নীচে নামানোর চেষ্টা চলছে। দেশের আইন অনুসরণকারী নাগরিক হিসেবে আমার অধিকার নিশ্চিত হওয়া উচিত।‘