• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

ইন্দ্রপুরী স্টুডিওতেই রয়েছে ভূত! গা ছম ছমে সেই অভিজ্ঞতার কথা জানালেন স্বয়ং প্রসেনজিৎ

গত চার দশক ধরে একাধিক সিনেমার,একাধিক চরিত্রে দাপিয়ে অভিনয় করে চলেছেন অভিনেতা প্রসেনজিৎ চ্যাটার্জী (Prosenjit Chatterjee)। টলিউড হোক কিংবা বলিউড সর্বত্রই একবাক্যে প্রশংসিত তার অভিনয় দক্ষতা। ইন্ডাস্ট্রিতে টানা ৪০ বছর ধরে চুটিয়ে অভিনয় করার সাথে সাথে সমৃদ্ধ হয়েছে তার অভিজ্ঞতার ঝুলি। আর এই কারণে তিনি নিজেই ‘ইন্ডাস্ট্রি’ হিসাবে পরিচিত।

জীবনের নানা অভিজ্ঞতার ভান্ডার নিয়ে সম্প্রতি এক সংবাদমাধ্যমে মুখ খুলেছিলেন অভিনেতা। সেসময় কথায় কথায় নিজের জীবনের ভৌতিক অভিজ্ঞতার (Horror Experience) গল্প শুনিয়েছেন বুম্বাদা। কথা প্রসঙ্গে উঠে এসেছে অভিনেতার ছোটোবেলার পুরনো অভিজ্ঞতার কথাও। জানিয়েছেন ছোটোবেলায় দমদমে মামার বাড়িতে বেড়ে ওঠার গল্পও।

   

Prosenjit Chatterjee,প্রসেনজিৎ চ্যাটার্জী,Indrapuri Studio,ইন্দ্রপুরী স্টুডিও,Horror Experience,ভৌতিক অভিজ্ঞতা,Childhood,ছোটবেলা

ভৌতিক অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে অভিনেতা বলেছেন, ‘আমি ছোটবেলায় দমদমে মামার বাড়িতে থেকে বড় হয়েছি। । ছোট থেকেই প্রচুর গল্প শুনতাম, ওই বাড়িতে ভূত আছে। কখনও কখনও অস্বাভাবিক কিছু আমিও অনুভব করেছি।’তবে শুধু মামার বাড়িতে নয়, তার একই অভিজ্ঞতা হয়েছিল ইন্দ্রপুরী স্টুডিওতেও (Indrapuri Studio)।

এপ্রসঙ্গে প্রসেনজিৎ নিজেই বলেছেন ‘একসময় কাজের জন্য ইন্দ্রপুরী স্টুডিওতে প্রায়ই রাতে থেকেছি। সবাই একটা বিশেষ ঘরের কথা বলত। সেই ঘর থেকে নাকি মেয়েদের শাড়ির আওয়াজ শোনা যায়, ঘুঙুর বাজে, পাওয়া যায় হাসির আওয়াজও। তখন এই ইন্দ্রপুরী ছিল না। একেবারে অন্যরকম ইন্দ্রপুরী। অনেক রাত্রে মেকআপ রুমে শুয়েছি আমি। এমন আওয়াজ আমিও অনুভব করেছি।’

Prosenjit Chatterjee,প্রসেনজিৎ চ্যাটার্জী,Indrapuri Studio,ইন্দ্রপুরী স্টুডিও,Horror Experience,ভৌতিক অভিজ্ঞতা,Childhood,ছোটবেলা

 

উল্লেখ্য করোনার প্রকোপে একপ্রকার বাধ্য হয়েই টানা দেড় বছর পর ফের ক্যামেরার সামনে ফিরেছেন বুম্বাদা। কাজ পাগল অভিনেতা এতদিন কাজ ছাড়া ছিলেন কিভাবে! এপ্রসঙ্গে আফসোসের সুরে অভিনেতা বলেছেন, ‘গত দেড় বছর শ্যুটিং ছাড়া থাকাটা খুব কঠিন ছিল। আমি এমনই একটা মানুষ, যে প্রায় ৪০ বছর ধরে কেবল শ্যুটিং করে আসছি। এটার বাইরে আমি আর কিছু জানি না, পারিও না। গত দেড় বছরে শ্যুটিং ছাড়া যেন ডিপ্রেশানে চলে যাচ্ছিলাম। আমি খুব বেছে ছবি করি, তাই রোজ শ্যুটিং করতে হয়।’