• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

পরপর কেমো নিয়ে বিধস্ত হয়ে গিয়েছিল! আয়নায় মুখ দেখে আঁতকে উঠেছিলেন ঐন্দ্রিলা

মহামারিকালে বছরের শুরুতেই বাংলা বিনোদন জগতের ছটফটে, হাসিখুশি অভিনেত্রী ঐন্দ্রিলা শর্মার (Oindrila Sharma) ক্যানসার আক্রান্ত হওয়ার খবর মনখারাপ করে দিয়েছিল সকলের। আর সেই শুরুর দিন থেকেই জীবনের এই কঠিন লড়াইয়ে অভিনেত্রীর বাবা-মায়ের মতোই তাঁর হাতটা শক্ত করে ধরে রেখেছেন তাঁর প্রেমিক তথা সকলের প্রিয় ‘বামাক্ষ্যাপা’ ওরফে সব্যসাচী চৌধুরী (Sabyasachi Chowdhury)।

প্রতি মাসেই অন্তত একবার হলেও ঐন্দ্রিলার অনুরাগীদের জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর বর্তমান শারীরিক অবস্থার কথা জানান সব্যসাচী। কিছুদিন আগেই ঐন্দ্রিলার শারীরিক অবস্থার কথা জানিয়ে সব্যসাচী লিখেছিলেন, ‘সার্জারির পরে যে কেমোথেরাপি দেওয়া হচ্ছে সেটা অনেকটাই বেশি কষ্টের। কিছু কিছু দিন বড়ই কষ্ট পায়, মাঝেমধ্যেই ব্লাড প্রেসার অস্বাভাবিক ভাবে কমে যায়, বিছানা থেকে মাথাই তুলতে পারে না।’

   

Oindrila Sharma,ঐন্দ্রিলা শর্মা,Sabyasachi Chowdhury,সব্যসাচী শর্মা,Chemo,কেমোথেরাপি,Didi Number One,দিদি নাম্বার ওয়ান,Aindrila Sharma health update by Sabyasachi Chowdhury

সেইসাথে সব্যসাচী জানান অনেক সময় যন্ত্রণা এতটাই বেড়ে যায় যে হাই ডোজের ঘুমের ওষুধ খাইয়ে কোনোমতে ঘুম পাড়িয়ে রাখতে হয় ঐন্দ্রিলাকে। তবে সব্যসাচী মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেন ঐন্দ্রিলা আবার ফিনিক্স পাখির মতোই ফিরে আসবেন। তাই অভিনেতা জানান ‘একদিন ওকে ফিনিক্সের গল্প পড়ে শোনালাম, আমি জানি ছয় বছর আগে যেমন ফিরে এসেছিলো, ঠিক সেইভাবেই আবার ফিরবে। সেই জন্যই তো আমরা দিন গুনি।

সব্যসাচী চৌধুরী Sabyasachi Chowdhury Aindrila Sharma ঐন্দ্রিলা শর্মা

ছোট থেকেই হাসিমুখে লড়াই করে চলেছেন ঐন্দ্রিলা। একাদশ শ্রেণিতে পড়ার সময়েই তাঁর ক্যান্সার ধরা পড়ে।সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘দিদি নম্বর ১’-র মঞ্চে ঐন্দ্রিলার একটি পুরনো ভিডিও ভাইরাল হয়েছে।সেখানেই বুকের মধ্যে কষ্ট চেপে মুখের কোণে হাসি নিয়ে অভিনেত্রী অকপটে জানিয়েছেন নিজের অতীত অভিজ্ঞতার কথা। তিনি জানান , সেসময় কেমো নেওয়ার পর তাঁর মাথা ভর্তি চুল ঝড়তে শুরু করেছিল। দিন দিন এমন দেখতে হয়ে যাচ্ছিলেন যে নিজেই নিজেকে চিনতে পারতেন না।

এই অবস্থায় একদিন রাতে কেমোর জন্য মুখ জ্বালা করছিল তাঁর। তাই আরাম পেতে বাথরুমে গিয়ে জলের ঝাপটা দিচ্ছিলেন। সেসময় আচমকাই আয়নার দিকে তাকিয়ে নিজেকে দেখে ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন ঐন্দ্রিলা। তাঁর কথায়, ‘আমিই যদি নিজেকে এত ভয় পাই, তা হলে বাইরের লোকেদের কী অবস্থা হয়েছিল?’ ২০১৬-র জুলাই পর্যন্ত টানা চিকিৎসা পর ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠেন তিনি। তারপর ‘জিয়ন কাঠি দিয়ে পা রাখেন অভিনয় জগতে।

site