• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

সৌরভকে ভালোবেসে রয়ে গেলেন চিরকুমারী! বলিউড থেকে হারিয়ে এভাবে দিন কাটাচ্ছেন নাগমা

সৌরভ গাঙ্গুলী (Sourav Ganguly) এবং নাগমা (Nagma)- পেশাগত দিক থেকে দু’জন দুই জগতের মানুষ। একজন ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক, অপরজন বলিউডের নামী অভিনেত্রী। তবে একসময় এই দু’জনের সম্পর্কের খবরে ছেয়ে থাকতো সংবাদমাধ্যমগুলি। শোনা যেত, ডোনার সঙ্গে বিয়ে হয়ে যাওয়ার পরে বলি সুন্দরীকে মন দিয়েছিলেন (Affair) ‘মহারাজ’।

১৯৯৭ সালে ভালোবেসে ডোনাকে বিয়ে করেছিলেন সৌরভ। শোনা যায়, বিয়ের দু’বছর পর ১৯৯৯ সালে নাগমার সঙ্গে আলাপ হয় ‘দাদা’র। বেশ কয়েকবার দেখাসাক্ষাতের পর প্রেমপর্ব শুরু হয় দু’জনের। বিবাহিত সৌরভের সঙ্গে নাগমার সম্পর্কে জড়ানোর (Extra marital affair) কথা সংবাদমাধ্যম কাছে বেশিদিন লুকিয়ে থাকেনি। আস্তে আস্তে ছড়িয়ে পড়তে থাকে সেই সংবাদ।

   

Sourav Ganguly and Nagma

সৌরভ এবং নাগমা দু’জনেই অবশ্য প্রেম সম্পর্কিত যাবতীয় গুঞ্জনকে বারবার নস্যাৎ করে দিতেন। তবে তা সত্ত্বেও গুঞ্জন শোনা গিয়েছিল, দুই তারকা নাকি অন্ধ্রপ্রদেশের একটি মন্দিরে চুপিচুপি বিয়ে করার পরিকল্পনা করছিলেন। সেই খবরটিকেও মিথ্যা বলে উড়িয়ে দিয়েছিলেন দু’জনেই। তবে বেশ কয়েক বছর পর সৌরভের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে মুখ খুলেছিলেন অভিনেত্রী।

সৌরভ-নাগমার সম্পর্কের কথা প্রকাশ্যে আসার পর দু’জনকেই প্রবল জনরোষের মুখে পড়তে হয়েছিল। অবশেষে দু’জনে বাধ্য হয়ে বিচ্ছেদের পথে হাঁটেন। একবার স্যাভির সঙ্গে এক আলাপচারিতার সময় এই নিয়ে মুখ খুলেছিলেন ‘বাঘী’ অভিনেত্রী। নাগমা বলেছিলেন, তাঁর সঙ্গে সম্পর্কে জড়ানোয় অনেকে সৌরভকে নিশানা করেছিলেন। কেউ কেউ এও বলেছিলেন, ‘দাদা’র খারাপ ফর্মের জন্য দায়ী নাকি অভিনেত্রীই।

Sourav Ganguly and Nagma

সাক্ষাৎকারে নাগমা বলেছিলেন, ‘যে যা খুশি বলুক, কিন্তু কেউ কোনও কথা অস্বীকার করেনি। যতক্ষণ একজনের জীবনে আর একজনের অস্তিত্বের কথা অস্বীকার করা হচ্ছে না, ততক্ষণ যে কেউ যা খুশি বলতে পারে। বাকি সেসব জিনিস বাদে, একজনের কেরিয়ারের সামনে প্রশ্ন চিহ্ন পড়ে গিয়েছিল। তাই আলাদা তো হতেই হতো’।

নাগমার সংযোজন, ‘যখন এটা খুব বেশি হয়ে যায়, তখন আস্তে আস্তে একে অপরের প্রতি আগ্রহে প্রভাব পড়তে থাকে। এরপর ধীরে ধীরে একজন ব্যক্তি খুশির বদলে অপর মানুষের জীবনে দুঃখের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই দু’জনের জন্যই জীবনে এগিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্তটা সঠিক হয়’।