দিন কয়েক আগে টিআরপি তালিকায় খানিক মাটি হারিয়ে অনেকটা পিছিয়ে যায় মিঠাই ধারাবাহিক। আর তা চাঙ্গা করতেই একেবারে উঠে পড়ে লেগেছে ধারাবাহিকের নির্মাতারা। একেরপর এক নিত্যনতুন চমক এনে সকলকে মজিয়ে রাখছে মিঠাই৷ ভ্যালেন্টাইন্স ডেতে দাদাই, ঠাম্মার সাথে হানিমুনে গিয়েছে মিঠাই – সিড। আর সেই থেকেই পাহাড়ের মনোরম পরিবেশে মিঠাইরানি আর উচ্ছেবাবুর রোম্যান্স দেখার অপেক্ষায় মুখিয়ে রয়েছেন দর্শক।
ইতিমধ্যেই সিরিয়ালের আউটডোর শ্যুটিং করতে মিঠাইয়ের গোটা মোদক পরিবার হাজির হয়েছে মিরিকে। দাদাই ঠাম্মিকে হানিমুনের নাম করে পাঠিয়ে গোটা হল্লাপার্টিই সেখানে উপস্থিত৷ প্রথম পাহাড় দেখতে পেয়ে এদিকে বেজায় খুশি মিঠাই।
মিঠাইকে রীতিমত চোখে হারায় এখন উচ্ছেবাবু। সরস্বতী পুজোয় ধরে বেঁধে মিঠাইয়ের ইংরেজি হাতেখড়ি করিয়ে দিয়েছে সে। এতদিনে বিয়ে, ভালোবাসা, এবং সম্পর্কের মতো বিষয়গুলোতে সিদ্ধার্থ বিশ্বাস করত না তাই নিজের অজান্তেই মিঠাইকে ভালোবেসে ফেলেছে। আর মিঠাই-ও উচ্ছেবাবুকে নিয়ে একেরপর এক ‘ডিরিম’ দেখেই চলেছে।
এমনই এক ‘ডিরিমে’ বা স্বপ্নে মিঠাই দেখে পাহাড়ের বুকে উচ্ছে বাবুর কাছাকাছি এসেছে মিঠাই। শুধু তাই নয় উচ্ছেবাবুর সাথে বাংলা রোমান্টিক সিনেমা ‘চিরদিনি তুমি যে আমার’ এর ‘বাতাসে গুনগুন’ গানে নাচতেও দেখা গিয়েছে মিঠাইকে৷ তবে এটা স্বপ্ন না হয়ে সত্যি হলেই যে সবচেয়ে বেশি খুশি হত মিঠাই প্রেমীরা তা বলাই বাহুল্য।
মিঠাই উচ্ছেবাবুর প্রেম এখন জমে ক্ষীর। এখন মিঠাই চাইছে একটি বার সিদ্ধার্থের কাছ থেকে ভালোবাসার কথা শুনতে কিন্তু সেগুড়ে বালি। ওপথ মাড়াতেই চায়না সিদ্ধার্থ। শেষমেশ কি মিঠাইকে সিড ভালোবাসার কথা বলতে পারবে? তার জন্য চোখ রাখতে হবে জিবাংলার পর্দায়।