বাংলার ঘরে ঘরে এখন পৌঁছে গিয়েছে জি বাংলার ‘মিঠাই’ সিরিয়ালের মিষ্টতা। তাই দর্শকদের কাছে এই সিরিয়ালের জনপ্রিয়তার কথা নতুন করে আর কিছুই বলার নেই। এই সিরিয়ালের সকল সদস্যরাই বিশেষ করে নায়িকা মিঠাই আর নায়ক সিদ্ধার্থ তো দর্শকদের একেবারে নয়নের মণি। তাই সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রিয় তারকাদের ব্যাপারে কেউ কিছু বললেই হয়, উত্তর দেওয়ার জন্য সবসময় একেবারে কোমর কষে রেডি থাকেন মিঠাই ভক্তরা।
এই সিরিয়ালের নায়ক সিদ্ধার্থ অভিনেতা আদৃত রায় এখন বং ক্রাশ। তাই বাংলার অসংখ্য তরুণী মিঠাই রানির কার্তিক ঠাকুর অর্থাৎ অভিনেতা আদৃত রায় বলতে অজ্ঞান। তাই তাকে শুধুমাত্র একঝলক দেখার জন্য অপেক্ষায় থাকেন তাঁর অসংখ্য অনুরাগী। এতদিনে সকলেই নিশ্চই শুনে ফেলেছেন আদৃতের অসাধারণ গানের গলা।
আসল আমাদের সকলের প্রিয় আদৃত যেমন ভালো অভিনেতা তেমনই সুন্দর গানের গলাও তার। এখন তো সিরিয়ালেও মাঝে মধ্যেই তার গলায় গান শুনতে পান দর্শকরা। প্রসঙ্গত ইতিপূর্বে আদৃত একাধিকবার জানিয়েছেন অভিনয়ের পাশাপাশি গানের প্রতি তার ভালোবাসার কথা। কিন্তু অনেকেই জানেন না আদৃতের প্রথম টলিউড যাত্রা শুরু হয়েছিল ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে।
যেমনটা আগেই বলেছি আদৃত মানেই বং ক্রাশ তাই তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি কোনো পোস্ট করা মাত্রই তা ভাইরাল হতে বেশি সময় লাগেনা। তেমনই আজ সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের ছোটো বেলার সাথে দর্শকদের পরিচয় করাতে দুটি ছবি পোস্ট করেছিলেন আদৃত। সেই ছবিতে বাচ্চা বেলার আদৃতের পাশেই দেখা যাচ্ছে জনপ্রিয় সঙ্গীত শিল্পী শানকে।
আসলে এদিন আদৃত নিজেই জানান টলিউডে তার এই জার্নি শিশু শিল্পী হিসাবে হলেও তা নায়ক হিসাবে নয় বরং গায়ক হিসাবেই হয়েছিল। এদিনের এই ফেসবুক পোস্টের ক্যাপশনে আদৃত নিজেই লিখেছেন ‘ফোনে এই ছবিটা পেলাম। যখন প্রথমবার স্টুডিওতে প্রবেশ করেছিলাম,তখন ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়তাম। সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে আমার জার্নিটা এখান থেকে শুরু হয়েছিল শান স্যারের আশীর্বাদ নিয়ে।’ শানের সঙ্গে ছোটবেলার মিষ্টি উচ্ছে বাবুকে দেখে ভীষণ খুশি হয়েছেন তার ভক্তরা।