সিরিয়ালপ্রেমী দর্শকদের কাছে বিনোদনের অন্যতম অঙ্গ হয়ে উঠেছে সিরিয়াল। তাই দিনে দিনে দর্শকমহলে বাড়ছে সিরিয়ালের চাহিদা। তাই সারাদিনের ক্লান্তি শেষে পছন্দের সিরিয়াল দেখতে ভালোবাসেন কম বেশি সকলেই। দর্শকমহলে বিপুল জনপ্রিয় এমনই একটি ধারাবাহিক হল ‘খড়কুটো’ (Khorkuto)। যৌথ পারিবারিক সম্পর্কের প্রেক্ষাপটে গুনগুন সৌজন্যর মিষ্টি প্রেমের গল্প নিয়ে তৈরি হয়েছে এই সিরিয়াল।
শুরু থেকেই দর্শকদের দারুন পছন্দের জুটি হয়ে উঠেছে গুনগুন (Gungun)-সৌজন্য (Soujanya)। ভক্তরা ভালোবেসে তাদের নাম দিয়েছেন সৌগুন।মুখার্জী বাড়ির যৌথ পারিবারিক সম্পর্কের রসায়ন আর পাঁচটা সিরিয়ালের তুলনায় এই খড়কুটো সিরিয়ালকে আলাদা করে তুলেছে।
এই সিরিয়ালের অন্যতম ইউএসপি হল পারিবারের সকল সদস্যদের মিলেমিশে একসাথে থাকার গল্প। প্রত্যেকের মধ্যে দারুন বন্ডিং। যা প্রকৃতপক্ষে বাঙালি পরিবারের ঐতিহ্য। সদ্য সিরিয়ালের একঘেয়ে ট্রাকে এসেছে নতুন মোড়। যার জেরে ফের একবার জমে উঠেছে খড়কুটো।
পটকার মেয়ে সাঁজির (Sanji) জীবনে হঠাৎ করে উদয় হয়েছে তার প্রেমিক স্রোত (Srot)। ইতিমধ্যেই সিরিয়ালে দেখা গেছে বাড়িতে সবাই সাঁজির বিয়ের নিয়ে স্রোতের বাড়ি লোকের সাথে কথা বলে এসেছেন। এরপর স্রোতের বাড়ি থেকেও সবাই এসেছেন সাঁজিকে দেখতে।স্রোতের মা খুব একটা সুবিধার না, একথা তার কথাবার্তা শুনেই বুঝেছে সঁজির বাড়ির লোকজন।
আর সদ্য স্রোত কে নিয়ে মুখার্জী বাড়িতে সাঁজিকে দেখতে এসেছিল স্রোতের মা বাবা। এরপর সাঁজির বিয়ের ঠিক হয়ে যেতেই, আনন্দের মাঝেই চোখের জলে মন ভিজে উঠল গুনগুন, সৌজন্য,পটকা সহ সকল সদস্যদের। আর কদিন পরেই বাড়ির আদরের মেয়ে সাঁজি শ্বশুর বাড়ি চলে যাবে। একথা ভেবেই চোখে জল চলে আসে বাবা পটকারও।
View this post on Instagram