• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

রেগে গেলে মেয়েকেও ছাড়তেন না! মা জয়া বচ্চনের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক ‘অভিযোগ’ শ্বেতা বচ্চনের

বচ্চন ফ্যামিলি (Bachchan Family) বলিউডের সম্ভ্রান্ত পরিবারগুলির মধ্যে একটি। একাধিক তারকা থাকা সত্ত্বেও, প্রত্যেকে একসঙ্গে এক ছাদের নীচে থাকেন। তাঁদের মধ্যেকার ভালোবাসা এবং একে অপরের প্রতি সম্মান দেখে মুগ্ধ হয়ে যান অনুরাগীরা। ইন্ডাস্ট্রির (Bollywood) লোকেরাও প্রচণ্ড সম্মান করেন অমিতাভ, জয়াদের। তবে এবার প্রকাশ্যে বিগ বি এবং জয়া (Jaya Bachchan) বিরুদ্ধে ‘অভিযোগ’ আনলেন মেয়ে শ্বেতা বচ্চন নন্দা (Shweta Bachchan Nanda)। যা শুনে চোখ কপালে উঠেছে প্রত্যেকের।

এমনিতেই গত কয়েকদিন ধরে সাংবাদিকদের ‘অপমান’ করার জন্য সংবাদমাধ্যম এবং নেটিজেনদের চর্চার কেন্দ্রে রয়েছেন জয়া। এবার খোদ মেয়ে তাঁর বিরুদ্ধে ‘অভিযোগ’ আনায় পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। সম্প্রতি মেয়ে নভ্যা নভেলি নন্দার পডকাস্ট ‘হোয়াট দ্য হেল নভ্যা’য় গিয়ে জয়া এবং অমিতাভের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছেন শ্বেতা।

   

Shweta Bachchan Nanda and Jaya Bachchan

সম্প্রতি নভ্যার পডকাস্টে অতিথি হিসেবে গিয়েছিলেন জয়া এবং শ্বেতা। সেখানেই ‘ছেলেমেয়ে মানুষ করা’র প্রসঙ্গ ওঠার পর শ্বেতা বলেন, ছোটবেলায় তাঁর মা জয়া তাঁকে প্রচণ্ড মারধর করতেন। শুধু তাই নয়, পান থেকে চুল খসলেই শাস্তি দিতেন বাবা অমিতাভও।

শ্বেতা বলেন, জয়া চাইতেন তাঁর সন্তানেরা সব বিষয়ে এগিয়ে থাকুক। ছেলেবেলায় ভারতনাট্যম, শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের তালিম, সাঁতার, সেতার এবং পিয়ানো বাজানো শিখতেন শ্বেতা। আর সেখানেই কিছু ভুল হবে মেয়েকে বেদম মারতেন অমিতাভ ঘরণী। শ্বেতার কথায়, ‘মা আমায় থাপ্পড় মারায় কখনও ভুল করেনি। একবার তো আমার ওপর এমন রেগে গিয়েছিল যে প্রচণ্ড থাপ্পড় মেরেছিল’।

Shweta Bachchan and Jaya Bachchan

তবে মেয়েকে মারলেও, ছেলে অভিষেকের গায়ে তেমন একটা হাত তোলেননি জয়া। অমিতাভ ঘরণী বলেন, ‘অভিষেককে হয়তো কেউই থাপ্পড় মারেনি। আমার মনে হয় সব সময় প্রথম সন্তান মার খায়। কারণ ছোটবেলায় আমাকেও অনেক মারা হতো, যেখানে আমার ছোট বোনেদের হতো না’।

অপরদিকে শ্বেতা জানান, শুধুমাত্র মা জয়াই নন, তাঁকে ‘শাস্তি’ দিতেন বাবা অমিতাভও। তবে মারধর নয়, অমিতাভ রেগে গেলে তাঁকে এক কোণায় দাঁড় করিয়ে দিতেন। যদিও এই ‘শাস্তি’ শ্বেতার খুব একতা অপছন্দের ছিল না। কারণ সে এক কোণায় গিয়ে নিজের মনে মনে অনেক কাহিনী বুনতেন, নিজের সঙ্গেই গল্প করতেন।