• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

ব্রেসলেট পরেই খুলেছে ভাগ্য! সলমনকে এই ‘জাদুকরি’ ব্রেসলেট কে দিয়েছিল? চমকে দেবে পরিচয়

বলিউড (Bollywood) সুপারস্টার সলমন খানের (Salman Khan) হাতের ব্রেসলেটটি (Bracelet) আমরা সকলেই দেখেছি। নীল রঙের এই ব্রেসলেট এক মুহূর্ত নিজের হাত থেকে খোলেন না তিনি। ভাইজানের কথায়, এই ব্রেসলেট তাঁর ‘লাকি চার্ম’। এটি পরার পর থেকেই তাঁর ভাগ্য খুলে গিয়েছে। তবে আপনি কি জানেন, এই ব্রেসলেট তিনি কোথা থেকে পেয়েছিলেন? আজকের প্রতিবেদনে ভাইজানের এই ‘জাদুকরি’ ব্রেসলেট (Salman Khan Bracelet) পাওয়ার কাহিনীই তুলে ধরা হল।

সলমন এমন একজন ব্যক্তিত্ব যার পোশাক থেকে শুরু করে হেয়ার স্টাইল- সব কিছু নকল করেন অনুরাগীরা। ব্রেসলেটের ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। ভাইজানের বহু অনুরাগীর হাতে একই রকম নীল ব্রেসলেট দেখতে পাওয়া যায়। তবে বাকিগুলো কিন্তু সলমনের ব্রেসলেটের মতো ভাগ্য বদল করতে পারে না!

   

Salman Khan, Salman Khan bracelet, Salman Khan bracelet story

গত কয়েক বছর ধরে সলমনে হাতে এই নীল রঙের ব্রেসলেটটি রয়েছে। ভাইজানের বিশ্বাস, এটি তাঁর সৌভাগ্যের প্রতীক। সেই জন্য ভুলেও এটি হাত থেকে খোলেন না তিনি। একবার এক সাক্ষাৎকারে অভিনেতা নিজেই এই ব্রেসলেটের কাহিনী খোলসা করেছিলেন। তাঁকে কে এই ব্রেসলেট দিয়েছিল, কেন তিনি এটি কখনও নিজের থেকে দূর করেন না, সবকিছু ফাঁস করেছিলেন ভাইজান।

একবার এক অনুষ্ঠানে সলমনকে তাঁর এক অনুরাগী জিজ্ঞেস করেছিলেন, কেন নীল রঙের এই ব্রেসলেটটি তাঁর কাছে এত প্রিয়? কেন তিনি এটি কখনও হাত থেকে খোলেন না? জবাবে ভাইজান বলেন, তিনি যখন ছোট ছিলেন তখন এই ব্রেসলেটটি তাঁর বাবা পরতেন। সেই সময় থেকেই এই ব্রেসলেট অভিনেতার প্রচণ্ড পছন্দ ছিল।

Salman Khan, Salman Khan bracelet, Salman Khan bracelet story

এরপর সলমন যখন নিজের কেরিয়ার শুরু করেন সেই সময় তাঁকে এই ব্রেসলেট উপহার করেন তাঁর বাবা। সেই জন্য এটি তাঁর মনের খুব কাছের। অভিনেতা জানান, এই নীল রঙের পাথরটি আসল ফিরোজা স্টোন। যা কিনা বিশ্বের দু’টি লিভিং স্টোনের মধ্যে অন্যতম। তিব্বত, চিন, ইরান এবং মেক্সিকোয় এই পাথর পাওয়া যায়।

সলমন জানান, এই ফিরোজা স্টোন সকল নেতিবাচকতাকে দূরে রাখে এবং নিজে সেই নেতিবাচকতাকে গ্রহণ করে নেয়। আর নেগেটিভিটি গ্রহণ করে নেওয়ার পরেই তা ফেটে যায়। ভাইজান জানান, তাঁর হাতের পাথরটি এর আগে ৬বার ভেঙে গিয়েছিল। এটি তাঁর হাতের সপ্তম পাথর।