• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

সম্পর্ক টেকাতে হলে একজনকে ঝুঁকতেই হয়! সাক্ষাৎকারে অকপট ‘মিঠাই’য়ের পিপি অর্পিতা

জি বাংলার ‘মিঠাই’ সিরিয়ালে অভিনয় করে প্রচুর জনপ্রিয়তা লাভ করেছিলেন অভিনেত্রী অর্পিতা মুখার্জি (Arpita Mukherjee)। নায়কের পিসি অপা হিসেবে মন জয় করে নিয়েছিলেন দর্শকদের। সেই ধারাবাহিক শেষ হয়েছে বেশ কয়েকমাস হয়ে গেল। এখন নতুন রূপে নতুন ভাবে দর্শকদের সামনে হাজির হয়েছেন অভিনেত্রী। তার আগে এক জনপ্রিয় ইউটিউব চ্যানেলের সঙ্গে খোলামেলা কথা বললেন তিনি।

‘মিঠাই’ (Mithai) শেষ হয়েছে বেশ অনেকটা সময় কেটে গেলেও অর্পিতাকে এখনও অনেকে ‘সিধাই’য়ের পিসি হিসেবেই মনে রেখে দিয়েছেন। অভিনেত্রী এখনও অবশ্য পিসির চরিত্রেই অভিনয় করছেন। ‘মিঠাই’য়ের অপা থেকে এখন ‘দ্বিতীয় বসন্ত’র দীপা হয়ে উঠেছেন তিনি। সেই সঙ্গেই স্টার জলসার ‘কথা’ ধারাবাহিকেও (Bengali Serial) দেখা যাচ্ছে তাঁকে।

   

Arpita Mukherjee interview, অর্পিতা মুখার্জির সাক্ষাৎকার

সাক্ষাৎকারে নিজের কেরিয়ারের পাশাপাশি সম্পর্কের ভাঙা-গড়া নিয়েও মুখ খোলেন অর্পিতা। রাখঢাক না করেই অভিনেত্রী বলেন, ‘সম্পর্ক ভাঙা কিংবা গড়াটা পুরো ইলেকট্রনিক জিনিসের মতো, ভাগ্যের ব্যাপার। আমি নিজে যেমন ১১ বছর ধরে বিবাহিত এমন একজন মানুষের সঙ্গে যে এই পেশার সঙ্গে যুক্ত নয়’।

অর্পিতার কথায়, সম্পর্ক তখনই টেকে যখন দু’জনের মধ্যে কেউ একজন ঝুঁকতে রাজি হয়। অভিনেত্রী বলেন, ‘কাউকে না কাউকে ঝুঁকতেই হয়। আমি এটা বলছি না কিন্তু একটা মেয়েকেই ঝুঁকতে হবে। বা একটা ছেলেকেই ঝুঁকতে হবে। কিন্তু কিছু কিছু পরিস্থিতিতে তোমায় নিজের সঙ্গীর জন্য জায়গাটা ছেড়ে দিতে হয়’।

Arpita Mukherjee interview, অর্পিতা মুখার্জির সাক্ষাৎকার

অর্পিতা জানান, তাঁকে বহুবার এই প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়েছে যে অভিনয়ের সঙ্গে যুক্ত থাকা সত্ত্বেও তিনি কীভাবে সম্পর্ক টিকিয়ে রেখেছেন। উত্তরে অভিনেত্রী বলেন, ‘শুধু এই পেশা কেন? আমরা ক্যামেরার সামনে থাকি বলে হাইলাইট হই। মানুষের আমাদের জীবন সম্বন্ধে জানতে চান। কিন্তু তার মানে এই নয় যে শুধু আমাদের জীবনেই ডিভোর্স হচ্ছে। প্রত্যেকের জীবনে ডিভোর্স হতে পারে’।

সবশেষে অর্পিতা বলেন, বিয়ের পর থেকে তিনি যা যা কাজ করতে পেরেছেন সবটা স্বামী এবং শ্বশুরবাড়ির সমর্থনের জন্য। তিনি নিজের বাবা-মায়ের মতো করেই শ্বশুর-শাশুড়িকে দেখেন এবং তাঁদের থেকেও মেয়ের মতো ভালোবাসা পান।