• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

বিরক্ত হয়ে ফোনটাই ছুঁড়ে ফেলতে ইচ্ছা করে! আচমকা এ কি বললেন অরিজিৎ?

বিশ্বজোড়া খ্যাতিসম্পন্ন জনপ্রিয় গায়ক অরিজিৎ সিং (Arijit Singh)। এখন দেশের টপ সিঙ্গারদের (Top Singer) মধ্যে অন্যতম জিয়াগঞ্জের এই ভূমিপুত্র। তাঁর গানে মুগ্ধ আসমুদ্র হিমাচল গোটা দেশবাসী। তাই কাশ্মীর থেকে কন্যা কুমারী দেশের কোণায় কোণায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছেন অসংখ্য অরিজিৎ ভক্ত।

বাংলা থেকে হিন্দি উভয় ইন্ডাস্ট্রিতে অবাধ বিচরণ তাঁর। তবে জগৎজোড়া খ্যাতি কিম্বা কোটি কোটি টাকার মালিক হয়েও অরিজিৎ কিন্তু নিজের শিকড় ভোলেননি কখনও। তাই আজও খুবই সাদামাটা ভাবে আর পাঁচজন সাধারণ মানুষের মতোই জিয়াগঞ্জের বাড়িতেই বসবাস করেন অরিজিৎ।

   

Arijit Singh, Arijit Singh hospital

তারকা সুলভ কোন আচরণই চোখে পড়ে না তাঁর মধ্যে। আজও তাই অবলীলায় তিনি চারপাশের চাকচিক্য,জাঁকজমক ছেড়ে মিশে যেতে পারেন সাধারণ মানুষের মধ্যে। তাই মায়ানগরী মুম্বাইয়ের সমস্ত সুযোগ সুবিধা ছেড়ে জিয়াগঞ্জের আর পাঁচ জন মানুষেরই একজন হয়ে ওঠেন তিনি। নিজের এলাকাবাসীদের জন্য সমাজসেবাতেও কোন খামতি নেই অরিজিতের।

এত বড় মাপের একজন তারকা হয়েও অরিজিতের সাধারণ জীবন যাপন বরাবরই মুগ্ধ করে অনুরাগীদের। গানের জগতে তাঁর সফর শুরু হয়েছিল সেই ফেম গুরুকুলের হাত ধরে। সে সময় এই রিয়েলিটি শোয়ে তিনি বিজয়ী হতে না পারলেও মন জিতে ছিলেন অসংখ্য শ্রোতাদের। সেই থেকেই খ্যাতি পেতে শুরু করেছিলেন বাংলার এই যুবক।

ভারতীয় সংগীত জগৎ,Indian Music Industry,অরিজিৎ সিং,Arijit Singh,জনপ্রিয়তা,Popularityফোন কল,Phone Call,ফোন ছুঁড়ে ফেলা,Throws Phone,অজানা কথা,Unknown Story

তবে প্রথমদিকে হঠাৎ পাওয়া সেই জনপ্রিয়তা সামলাতে বেশ হিমশিম খেতে হয়েছিল অরিজিতকে। তবে সাফল্যের স্বাদ কার না ভালো লাগে ! অরিজিৎও তার ব্যাক=তিক্রম ছিলেন না। গায়কের কথায় ‘রিয়্যালিটি শো থেকে বেরিয়ে কলকাতা ফিরছি, বিমানবন্দরে নেমে দেখি, তিন হাজার মানুষ আমাকে স্বাগত জানানোর জন্য প্ল্যাকার্ড হাতে দাঁড়িয়ে রয়েছেন। চমকে উঠেছিলাম!’

Arijit Singh, Arijit Singh first crush, Arijit Singh crush, Arijit Singh teacher

সেইসাথে তাঁর সংযোজন ‘তার পর কতজন আমাদের জিয়াগঞ্জের বাড়িতে এসে শুভেচ্ছা জানাতেন। মনে হত যেন আমি নির্বাচনে জিতেছি। ভাল লাগত খুব। কিন্তু খ্যাতি সামলাতে অসুবিধা হত।’ কিন্তু মাঝে মাঝে এই খ্যাতির ভীড়ে হাঁপিয়েও ওঠেন অরিজিৎ। শিল্পীর কথায় ‘মাঝে মাঝে যখন আর পারি না ভীড় নিতে, তখন দূরে কোথাও চলে যাই। ফোন দূরে ছুড়ে ফেলে দিই, একা থাকি। কিন্তু কাজ তো কাজ। ফিরে আসতেই হয়। মুম্বই তো আর কাউকে ছেড়ে দেয় না।’