• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

বাবুউউর দিকে কুনজর! তিন্নিকে ঝাঁটা মেরে বিদায় করল পর্ণা, জমজমাট ‘নিম ফুলের মধু’

এই মুহূর্তে বাংলা টেলিভিশনে (Television) সম্প্রচারিত অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি ধারাবাহিক হল ‘নিম ফুলের মধু’ (Neem Phuler Modhu)। জি বাংলার (Zee Bangla) এই সিরিয়ালটি অল্প সময়ের মধ্যেই দর্শকমনে স্থান করে নিয়েছে, আদায় করে নিয়েছে ভালোবাসা। শুরুর দিকে দর্শকদের একাংশের রোষের মুখে পড়লেও সময়ের সঙ্গে ঠিক সকলের মন জয় করে নিয়েছে সৃজন-পর্ণা-বাবুর মা। এবার এই ধারাবাহিকেই আসতে চলেছে একটি দারুণ মোড়।

‘নিম ফুলের মধু’র নিয়মিত দর্শকরা জানেন, এখানে মধ্যবিত্ত দত্ত বাড়ির কাহিনী দেখানো হচ্ছে। বাস্তব জীবনে একটি মধ্যবিত্ত একান্নবর্তী পরিবারে যা হয়ে থাকে, সৃজন (Srijan)-পর্ণার (Parna) ধারাবাহিকেও তাই ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে। চাল-ডালের হিসেব থেকে চুল দিয়ে গামলা রাখা- সব কিছুই বেশ সুন্দরভাবে দেখানো হচ্ছে ‘নিম ফুলের মধু’। পাশাপাশি ছেলেকে নিয়ে শাশুড়ি-বৌমার দড়ি টানাটানি তো রয়েছেই।

   

Neem Phuler Modhu, Parna and Srijan

এমনিতেই বাবুর মায়ের ছেলে এবং ছেলের বৌয়ের ঘনিষ্ঠতা নিয়ে বেশ সমস্যা আছে। সে মনে করে, পর্ণা তাঁর ছেলেকে দূরে সরিয়ে নিতে চাইছে। সেই জন্য ছেলে এবং ছেলের বৌয়ের মধ্যে দূরত্ব সৃষ্টি করার নানান ফন্দিফিকির এঁটেই চলেছে সে। তবে কৃষ্ণা ছাড়াও আরও একজন রয়েছে যে পর্ণার নাকে দম করে রেখেছে। সে হল তিন্নি (Tinni)।

‘নিম ফুলের মধু’র দর্শকরা জানেন, এই তিন্নি হচ্ছে পর্ণার জায়ের বোন। তাঁর নজর রয়েছে বাবুর ওপর। সেই জন্য সেও নানানভাবে পর্ণার থেকে বাবুকে ছিনিয়ে নিতে চাইছে। এমনকি নিজে হাতে সৃজনকে কমলা লেবু অবধি খাইয়ে দিতে গিয়েছিল তিন্নি।

Neem Phuler Modhu, Sotin Kata Brata

যদিও এসব চুপ করে দেখার পাত্রী নয় পর্ণা। সেও কমলা লেবুর রস তিন্নির চোখে দিয়ে আচ্ছারকম শায়েস্তা করেছে। তবে এবার এই ‘সতীন’কে দত্তবাড়ি থেকে বের করার ভালো ফন্দি এঁটেছে পর্ণা। তিন্নি নামক কাঁটাকে বাবু এবং নিজের জীবন থেকে দূর করার জন্য ‘সতীন কাঁটা ব্রত’ (Sotin Kata Brata) রেখেছে সে।

ধারাবাহিকের সাম্প্রতিক পর্বে দেখানো হবে, ঠাম্মির পরামর্শ অনুযায়ী ‘সতীন কাঁটা ব্রত’ রেখেছে পর্ণা। শুধু তাই নয়, খড় দিয়ে সতীনের একটি মূর্তি তৈরি করে সেটিকে ঝাঁটাপেটাও করে সে। দোতলা থেকে সেই দৃশ্য দেখে তিন্নির তো আত্মারাম খাঁচা! কিচ্ছুটি না বলে ব্যাগ গুছিয়ে গুটি গুটি পায়ে দত্ত বাড়ি থেকে বেরিয়ে যেতে যায় সে। তবে শেষ অবধি তিন্নি দত্তবাড়ি থেকে বেরোয় নাকি কোনও না কোনও ভাবে থেকে যায় সেটাই দেখার।

site