কিছু বছর আগেও লক্ষ্য করলে দেখা যাবে এখনকার মতো এতো ঘূর্নিঝড় আগে স্থলভাগে আছড়ে পড়তো না। কিন্তু যত সময় যাচ্ছে ততই বেড়ে চলছে ঘূর্ণিঝড়ের দাপট।এই অবস্থাকে আবহাওয়াবিদরা লা নিনা পরিস্থিতি বলে উল্লেখ করেছেন।
অর্থাৎ এই বছরের সাইক্লোন তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। পাশাপাশি কনকনে ঠান্ডা হাওয়া সাথে হাড় কাঁপানো ঠান্ডা পরার সম্ভাবনাও থাকে। আবহাওয়ার চরিত্রটাই কেমন যেন বদলে যাচ্ছে দিন দিন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্থলভাগে আরও আছড়ে পড়বে ঘূর্ণিঝড়। সম্প্রতি একটি ঘূর্ণিঝড় গতি তৈরি হয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশে।যার জেরে কর্ণাটক, তেলেঙ্গানা, মহারাষ্ট্রের কিছু অংশ ভয়ানক নিম্নচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এছাড়াও কিছুদিন আগেই আম্ফান নামক একটি ঘূর্ণিঝড় তছনছ করে দিয়েছে পশ্চিমবঙ্গকে বাদ পড়েনি কলকাতা শহরতলিও।
হাওয়াবিদরা জানাচ্ছেন, এখানেই শেষ নয় আগামী নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে আরও ঘূর্ণিঝড় তৈরি হতে পারে বঙ্গোপসাগরে। যার ফলে সরাসরি প্রভাবিত হতে পারে বাংলা।