• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

সইফ আলি খান থেকে অমিতাভ বচ্চন! মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে বেঁচে ফিরেছেন এই বলি-তারকারা

আমরা বলিউডের সফল অভিনেতা অভিনেত্রীদের কথা প্রায়শই আলোচনা করি। আজ এমন কিছু সেলেব্রিটিদের কথা বলব যারা মারাত্মক অসুস্থতার কবলে পড়ে মৃত্যুর সঙ্গেও পাঞ্জা লড়েছেন। এবং পরবর্তীতে তাদের অদম্য মনের জোর, সাহস, এবং ইচ্ছাশক্তিকে হাতিয়ার করেই তারা সুস্থ হয়ে ফিরেছেন।

অমিতাভ বচ্চন (Amitabh Bachchan) :

   

‘কুলি’র শ্যুটিং চলাকালীন অমিতাভ বচ্চন একটি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে ভারী ওষুধ সেবন করা শুরু করেন। তারপরেই তিনি আক্রান্ত হন মাইস্থেনিয়া গ্রাভিস নামক একটি রোগে৷ এমনকি টিবিতেও আক্রান্ত হন অভিনেতা। আসলে বিগবির পিঠে অনেকদিন যাবতই ব্যথা হত, কিন্তু তিনি কখনোই সেটিকে খুব একটা গুরুত্ব দেননি। পরে, তিনি জানতে পারেন যে তাঁর মেরুদণ্ডে টিবি রয়েছে। ২০০৬ সালে তিনি হেপাটাইটিস-বি তে আক্রান্ত হন, এবং পরবর্তীতে চিকিৎসার মাধ্যমে এই রোগের নিরাময় হয়।

অমিতাভ বচ্চন Amitabh Bacchan

সোনালি বেন্দ্রে (Sonali Bendre) :

সোনালি বেন্দ্রে একটি পোস্ট লিখেছিলেন এবং প্রকাশ করেছেন যে তিনি ক্যান্সারে ভুগছেন এবং যুক্তরাষ্ট্রে তার চিকিৎসা চলছে। কেমোর সময় অসংখ্য লড়াই করতে হয়েছিল তাকে। আজও তার ক্যান্সার পুরোপুরি নিরাময় না হলেও বর্তমানে তিনি সুস্থই রয়েছেন।

Anurag basu,Bollywood,Sonali bendre,saif ali khan,amitabh bachchan,cancer,Bollywood patient,অনুরাগ বসু,বলিউড,সোনালী বেন্দ্রে,সইফ আলি খান,অমিতাভ বচ্চন

সইফ আলি খান (Saif ali khan) :

২০০৭ সালে অসহ্য বুকে ব্যথা এবং ক্লান্তি নিয়ে সইফ হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকরা জানান তার হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। সইফের অতিরিক্ত ধূমপান কেও চিকিৎসকরা দায়ী করেছিলেন।

Tandav Saif Ali Khan সইফ আলী খান

অনুরাগ বসু (Anurag Basu) :

বলিউড পরিচালক অনুরাগ বসু ব্লাশ ক্যান্সার (প্রমিলোসাইটিক লিউকেমিয়া)- য় আক্রান্ত হয়েছিলেন। তার অবস্থা এক সময় খুবই আশঙ্কাজনক হয়ে উঠেছিল।

Anurag basu,Bollywood,Sonali bendre,saif ali khan,amitabh bachchan,cancer,Bollywood patient,অনুরাগ বসু,বলিউড,সোনালী বেন্দ্রে,সইফ আলি খান,অমিতাভ বচ্চন

ডাক্তার অনুরাগকে বলেছিলেন মাত্র দু’মাস সময়। তা সত্ত্বেও, তিনি কেবল নিজের আবেগ দিয়ে এই রোগকে পরাস্তই করেননি, একই সঙ্গে হাসপাতাল থেকে’তুম সা না দেখ’ ছবিটি পরিচালনাও করেছেন।