• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

এনার্জি ড্রিংক খাইয়ে জোর করে অশ্লীল কাজ করানোর অভিযোগে গ্রেপ্তার অভিনেত্রী গেহানা বশিষ্ট

আজকাল কার যুগে দাঁড়িয়ে মানুষ টাকা রোজগার করছে অনেকেই। কিন্তু মানসিকতা বা মূল্যবোধ সবই জলাঞ্জলি দিচ্ছে। একজন মেয়ে হয়ে। অন্য মেয়েদের ক্ষতি করতে একবারও ভাবছে না। ‘গান্ধী বাত’ খ্যাত অভিনেত্রী তথা মডেল গেহানা বশিষ্ট (Gehana Vasisth) ওরফে বন্দনা তিওয়া রী বিরুদ্ধে গণধর্ষণ ও অন্যায়ভাবে নোংরা ছবি তোলার অভিযোগ আনা হয়েছে। ইতিমধ্যেই অভিনেত্রী পর্নোগ্রাফিক ভিডিওগুলির শ্যুটিং এবং সেটাকে ওয়েবসাইটে আপলোড করার জন্য গ্রেপ্তার হয়েছেন।

অভিনেত্রী গেহানা বশিষ্ট ও তিনজন পুরুষের বিরুদ্ধে নারীদের সঙ্গে এমন অশ্লীল কাজ করার অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়েছে। একজন ২৪ বছর বয়সী মডেলের সঙ্গে এই অশ্লীল কাজটি করা হয়েছে। ওই মডেলের মতে ভিডিও শুটের সময় তিনি ৩ জন পুরুষের সঙ্গে অশ্লীল কাজ করতে বাধ্য হন। তবে, এর আগেও ২১ বছর বয়সী একজন মডেল অভিযোগ জানিয়েছিল যে, তিনি এই চক্রের দ্বারা বিপাকে পড়েছিল।

   

ওই অভিনেত্রী তথা মডেল অভিযোগ করেছিলেন যে, তিনি একটি বিউটি কনটেস্ট জিতেছিলেন। আর সেই মাধ্যমেই তিনি আলিশা নামের একটি মহিলার সংস্পর্শে এসেছিলেন এবং তাঁর কেরিয়ার গড়ে তোলার চেষ্টা করছিলেন। আর তখন এই আলিশাই তাকে ‘মনু’ নামের একজন ক্যামেরাম্যান এর সঙ্গে দেখা করিয়ে দেয়।

এরপর তাঁকে একটি ‘এনার্জি ড্রিংকস’ দেওয়া হয়েছিল। আর তারপরই নাকি তার সঙ্গে অশ্লীল দৃশ্যের ভিডিও শ্যুট করা হয়েছিল নগ্ন অবস্থায়। তারপর যখন ওই মডেল বাড়ি ফেরে তাঁর বন্ধুরা নাকি তাঁকে জানায় যে, তাঁর অনেকগুলি অশ্লীল ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করা হয়েছে। আর তারপরই ওই মডেল পুরো ঘটনাটি পুলিশের কাছে জানায়। তারপর ওই মডেল জানতে পারেন যে, আলিশা এবং ইয়াসমিন খান একই ব্যক্তি।

আর তারপরই পুলিশ এই ঘটনায় ইয়াসমিন বৈগ খান ওরফে রোভা, প্রতিভা নলবাদে, মনু গোপাল দাস, জোশি ভানুসুরিয়াম ঠাকুর, মোহাম্মদ আসিফ ও সাইফকে গ্রেপ্তার করেন। এমনকি পুলিশের অনুমান যে, এর পিছনে আসল মাথা হল ইয়াসমিন বৈগ খান ওরফে রোভার। ৬ ফেব্রুয়ারি শনিবার গেহানা বশিষ্টকে মুম্বাই ক্রাইম ব্রাঞ্চ গ্রেপ্তার করেন। একজন প্রবীণ পুলিশ কর্তা জানিয়েছেন যে, যেসব অভিনেত্রীরা কাজের জন্য ঘুরে বেড়াতেন তাদের লোভ দেখিয়ে অশ্লীল ভিডিও শ্যুট করতেন। আর এই কাজের জন্য তাঁদেরকে ১৫,০০০ থেকে ২০,০০০ টাকা দিতেন। পুলিশ অভিযুক্তদের অনেক ভিডিও পেয়েছেন।