• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

গাঁজার নেশায় আসক্ত ছেলে, শাস্তি দিতে পোস্টে বেঁধে চোখে লঙ্কাগুঁড়ো ঘষে দিল মা, ভাইরাল ভিডিও

আজকাল ছোট থেকে বড় সবাই সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করছে। আর এই সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতেই কত কিছু দেখতে ও জানতে পারি আমরা। কখনো দারুন মজার কিছু চোখে আসে তো কখনো আবার অবাক করে দেবার মত কিছু কান্ড কারখানা থেকে চমকে দেওয়ার মত কিছু দৃশ্য নজরে আসে। সম্প্রতি এমনই একটি চমকে দেওয়ার মত ভিডিও ভাইরাল (Viral Video) হয়ে পড়েছে নেটপাড়ায়।

ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে দীর্ঘদিন ধরে গাঁজার নেশা করতে থাকা ছেলেকে চরম শাস্তি দিলেন স্বয়ং মা। আসলে বর্তমান সময়ে আমাদের সমাজের আধুনিক হয়ে ওঠার মাঝেই রয়েছে অনেক ভুলভ্রান্তি। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে ছেলে মেয়েরা অনেক ছোট বয়সেই নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়ছে। এমনই ঘটেছে এই ক্ষেত্রেও। মাত্র ১৫ বছর বয়সেই এই ছেলেটি নাকি গাঁজার নেশায় আসক্ত হয়ে পড়েছিল বাজে ভাবে।

   

Telangana Mother punish son for ganja addiction

অনেকদিন ধরে বলে, নানা ধরণের চেষ্টা করেও কোনো লাভ হয়নি। কিছুতেই কাটানো যাচ্ছিলো না ছেলের গাঁজার নেশা, তাই শেষমেশ চরম সিদ্ধান্ত নিলেন মা। শাস্তি হিসাবে ইলেকট্রিক পোস্টের সাথে বেঁধে চোখে লংকার গুঁড়ো ঘষে দিল ছেলেটির মা। সেই ঘটনায় ক্যামেরাবন্দি করেছে কোনো এক ব্যক্তি যা সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করা হয়েছে।

শেয়ার করার পরমুহূর্ত থেকেই হু হু করে ভাইরাল হয়ে পড়েছে ভিডিওটি। জানা যাচ্ছে, ভিডিওটি তেলেঙ্গানার। ছেলেটির মায়ের নাম রমনাম্মা সূর্যপেট জেলার বাসিন্দা। ছেলেটি করোনা মহামারীর আগে ঠিকই ছিল, পড়াশোনা করত। কিন্তু করোনার জেরে দীর্ঘদিন ধরে স্কুল বন্ধ থাকাকালীন গাঁজার নেশায় আসক্ত হয়ে পরে সে। মা পেশায় দিনমজুর, বহুবার ব্যারণ করা সত্ত্বেও কোনো কথা শোনেনি ছেলেটি।

https://twitter.com/Sarika__reddy/status/1510965310970822659

একসময় বাড়ি থেকে ১০ দিনের জন্য পালিয়ে গিয়েছিল ছেলেটি। এরপর গাঁজার নেশায় বুদ হয়ে বাড়ি ফেরে। তখনই কান্ডজ্ঞান হারিয়ে গেলেন মা। তখন পোস্টের সাথে বেঁধে চোখে লঙ্কাগুঁড়ো ঘষে দেন তিনি। ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর মা রমনাম্মার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে পুলিশের তরফ থেকে। তবে মা স্পষ্ট জানান, সব চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পর এই পথ বেঁচে নিয়েছেন তিনি। এর আগেও অনেকবার রাস্তায় পড়ে থাকত ছেলে, তারপর তাকে তুলে বাড়ি আনা হত।