• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

আর মাধবনের ছেলে হিসাবে নয়, মাত্র ১৬ বছরেই তৈরী করেছে নিজের পরিচিতি, গর্বিত অভিনেতা

বলিউড অভিনেতা আর মাধবনকে, কে না চেনেন! হিন্দি সিনেমা জগতের অন্যতম প্রতিভাবান অভিনেতা তিনি। তবে সম্প্রতি বেশ কিছুদিন ধরেই নিজের ছেলে বেদান্তের জন্য শিরোনামে রয়েছেন গর্বিত বাবা আর মাধবন (R Madhavan)। প্রসঙ্গত আজকালকার দিনে বলিউডে স্টার কিড মানেই নিশ্চিত রূপেই অভিনয় জগতেই নাম লিখিয়ে থাকেন। আর ঠিক এখানেই মাধবনের ছেলে বেদান্ত (Vedaant) অনান্য স্টার কিডদের থেকে আলাদা।

তাই অভিনেতার ছেলে হয়েও অভিনয় নয়,পেশা হিসাবে তিনি বেছে নিয়ে খেলাধুলো। প্রসঙ্গত বেদান্ত হলেন জাতীয় স্তরের সাঁতারু। সম্প্রতি ড্যানিশ ওপেন ২০২২ (Danish Open 2022)-এ জোড়া সাফল্য পেয়েছেন এই তারকা সন্তান। যার ফলে শুধু তার বাবা – মায়ের নয় গর্বে মাথা উঁচু হয়েছে গোটা দেশের। কিছুদিন আগেই বেদান্ত ড্যানিশ ওপেনের ১৫০০ মিটার ফ্রি-স্টাইল সাঁতারে রুপো এবং ‘ড্যানিশ ওপেন ২০২২’-এ ৮০০ মিটার ফ্রি-স্টাইল সোনার পদক জিতেছেন।

   

আর মাধবন,R Madhavan,বেদান্ত,Vedaant,ড্যানিশ ওপেন ২০২২,Danish Open 2022,বলিউড,Bollywood,Star Kid,তারকা সন্তান

মাত্র ১৬ বছর বয়সেই ছেলের এই সাফল্যে উচ্ছ্বসিত বেদান্তের বাবা আর মাধবনও। ছেলের এই বিরাট সাফল্যের আনন্দ ভাগ সকলের সাথে ভাগ করে নিতে অভিনেতা তার ছেলের বেশ কিছু ভিডিও শেয়ার করেছিলেন। সেই সব ভিডিওতে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের সময় বেদান্তের হাতে পদক তুলে দিতে দেখা গিয়েছে।

ক্রিড়াজগতে এই বিরাট সাফল্য লাভের পর সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বেদান্ত জানিয়েছেন কীভাবে তিনি শুরু থেকেই নিজের পরিচয় তৈরি করতে চেয়েছিলেন। সংবাদমাধ্যমে এপ্রসঙ্গে সাঁতারু বেদান্ত বলেছেন ‘আমি কখনই আমার বাবার ছায়ায় থাকতে চাইনি। সবসময় আমি আমার নিজের একটা নাম পরিচয় তৈরি করতে চেয়েছিলাম। শুধুমাত্র আর মাধবনের ছেলে হতে চাইনি।’

আর মাধবন,R Madhavan,বেদান্ত,Vedaant,ড্যানিশ ওপেন ২০২২,Danish Open 2022,বলিউড,Bollywood,Star Kid,তারকা সন্তান

শুধু তাই নয় নিজের বিরাট সাফল্যের কৃতিত্ব বাবা-মা কে দেওয়ার পাশাপাশি, তাদের জীবনের ত্যাগ স্বীকার সম্পর্কে প্রশংসায় পঞ্চমুখ বেদান্ত বলেছেন, ‘ওরা সবসময়ই আমার পাশে থেকেছেন। দুজনেই আমার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করেছেন। আমার জন্য করা আমার বাবা-মায়ের জীবনের প্রধান ত্যাগ ছিল, দুবাইতে শিফট করা।