• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

শিক্ষানীতির পর চাকরির পরীক্ষায় বড়সড় বদলের সিদ্ধান্ত নীল মোদী সরকারের মন্ত্রিসভা

সারা দেশে বর্তমানে বহু বেকার ছেলেমেয়ে রয়েছে। বেকার এই চাকরিপ্রার্থীদের প্রধান লক্ষ্য সরকারি চাকরি (Government Job)। রেল কিংবা ব্যাংক, নয়তো কোনো সরকারি দফতরে চাকরির স্বপ্ন সকলেই দেখেন। কিন্তু বহুদিন ধরে গতানুগতিক ভাবে চলতে থাকা চাকরির পরীক্ষা ব্যবস্থায় এবার আমূল পরিবর্তন আনতে চলেছে মোদী সরকার। যার ফলে বদলে যাচ্ছে সমস্ত চাকরিতে নিয়োগ সংক্রান্ত নীতি। এর আগে দেশের শিক্ষানীতির মধ্যেও ব্যাপক পরিবর্তন করা হয়েছে। এবার সরকারি চাকরিতে নিয়োগের পরীক্ষার ক্ষেত্রেও হতে চলেছে বড়সড় বদল।

বর্তমানে বিভিন্ন সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে আলাদা আলাদা সংস্থা দ্বারা পরীক্ষার আয়োজন করা হয়। কিন্তু এবার সমস্ত কেন্দ্রীয় সরকারি নন-গেজেটেড পোস্টার ক্ষেত্রে একটি মাত্র সংস্থা তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। যার ফলে আলাদা আলাদা সংস্থার পরীক্ষা দিতে হবে না। একটি মাত্র পরীক্ষাযা উত্তীর্ন হলেই সমস্ত নন-গেজেটেড পোস্টের চাকরির জন্য আবেদন করা যাবে।

   

মঙ্গলবারের ক্যাবিনেট বৈঠকে এই নতুন ন্যাশনাল রিক্রুটমেন্ট এজেন্সী তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছে মোদী সরকারের মন্ত্রিসভা। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রকাশ জাভড়েকর জানিয়েছেন, এর ফলে চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে বা চাকরি পেতে অনেক সুবিধা হবে যোগ্য চাকরিপ্রার্থীদের।

সমস্ত আলাদা আলাদা চাকরির পরীক্ষার বদলে একটি মাত্র কমন এলিজিবিলিটি টেস্ট (CET) এর ব্যবস্থা করা হবে নতুন নীতি অনুযায়ী। যার মাধ্যমে প্রার্থীরা কেন্দ্র সরকারের বিভিন্ন শূন্য পদের জন্য আবেদন জানাতেপারবেন। সেখান থেকেই যোগ্য  প্রার্থীদের বেছে নেওয়া হবে। পরীক্ষায় যে স্কোর হবে সেই স্কোরের ভিত্তিতে নোয়োগ হবে বাং থেকে শুরু করে বিভিন্ন সরকারী দফতরে। এর ফলে যেমন সরকারের কোটি কোটি টাকা খরচ বেঁচে যাবে তেমনি চাকরি প্রার্থীদের হয়রানি ও সাশ্রয় উভয়ই হবে। বার বার পরীক্ষার জন্য ফর্ম ফিলাপ করতে হবে না ফলে  কিছু টাকাও বাঁচবে, আবার বার বার পরীক্ষাও দিতে হবে না।

একবার পরীক্ষা দিলে প্রার্থীর কমন এলিজিবিলিটি টেস্টের মেরিট লিস্ট প্রকাশ করা হবে। সেই মেরিট লিস্ট ও স্কোরের বৈধতা থাকবে ৩ বছর। যার অর্থ একবার পরীক্ষায় উত্তীর্ন হলে প্রার্থী ৩ বছর বিভিন্ন পোস্টের জন্য আবেদন করতে পারবে। প্রসঙ্গত, গত ফেবুয়ারিতেই এই ধরণের এজেন্সী তৈরির কথা ঘোষণা করেছিলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামান। এদিন তার ছাড়পত্র মিলল।