• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

বাবা টলিউডের সুপারস্টার হলেও ব্যর্থ ছেলে! কেরিয়ারে দুর্ভাগ্যই জুটেছে বললেন মিঠুনপুত্র মহাক্ষয়

বলিউড থেকে শুরু করে টলিউড কাঁপিয়েছেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। নিজের একাধিক সুপারহিট ছবি থেকে বাংলার প্রথম ‘ডিস্কো ডান্সার’ তিনি। কিন্তু মিঠুন পুত্র মিমো চক্রবর্তীর উপর মানুষের অনেক প্রত্যাশা থাকলেও, একে বারেই এদিক থেকে বাবার ‘মুখ’ রাখতে পারেননি ছেলে। ‘মহাগুরু’র ছেলে হয়েও অভিনয় জগতে নিজের জায়গা পাকা করতে ব্যর্থ মিঠুনপুত্র মহাক্ষয় চক্রবর্তী (Mahaakhay Chakraborty)।

এমন নয় যে ইন্ডাস্ট্রিতে কোনো কাজ করেন নি মহাক্ষয় চক্রবর্তী ওরফে মিমো। ২০০৮ সালে প্রথম আত্মপ্রকাশ করেছিলেন অভিনেতা। প্রথম ছবির নাম ছিল ‘জিমি’, কিন্তু সেই ছবি বক্স অফিসে সারা ফেলতে ব্যর্থ হয়। এদিকে তারকা সন্তান হওয়ার কারণে ষ্টার হওয়ার জন্য একটা প্রেসার রয়েছেই। এবার সেই প্রসঙ্গে মুখ খুললেন মিঠুনপুত্র মিমো।

   

Mithun Chakraborty,Mithun son,Mimoh,Mithun Chakraborty son,Mahaakshay Chakraborty,Mimoh Chakraborty,মিঠুন চক্রবর্তী,মিমো,মহাক্ষয় চক্রবর্তী,মিঠুন পুত্র মহাক্ষয়,Mimoh opens up about carrier,Bollywood Gossip,Tollywood News

মিমোর মতে, ষ্টার কিড হওয়ার অনেক  অসুবিধা রয়েছে। একজন তারকা সন্তান হলে আপনি যাই করুন না কেন লকে আপনাকে ঘৃণা করবেই। এটা আমাদের চামড়া আরও মোটা করে তোলে ধীরে ধীরে। এরপর অভিনেতা আরও বলেন, ‘আমি আমার ক্যারিয়ারে বিশেষ কিছু সুবিধাই পাইনি। মিঠুন চক্রবর্তী আমার বাবা হলেও কখনোই কাউকে বলেননি আমাকে অফার দিতে। তিনি আমায় বলেছিলেন যে আমার যদি কিছু চাওয়ার থাকে  সেটা অর্জন করে নিতে হবে’।

মিমো বলেন, ‘আমার বাবার কাজ প্রায় আনলিমিটেড কিন্তু আমার ভাই ও আমি দুজনেই যুদ্ধ করে চলেছি। ভাই ভাইয়ের মত করে যুদ্ধ করছে। আমি আমার জিনের দুর্ভাগ্য ও শয়তানের সাথে লড়াই করছি’। আসলে ২০০৮ সালের পর একপ্রকার উধাও হয়ে গিয়েছিলেন অভিনেতা। অবশ্য ২০১১ সালে Haunted 3D ও লুট ছবিতে দেখা গিয়েছিল তাকে। কিন্তু তাতেও খুব একটা সুবিধা হয়নি।

Mithun Son Mahaakshay Chakraborty AKA Mimo

অভিনেতা আক্ষেপের শুরে বলেন, ‘আজ আমি পিছনফিরে দেখি  আর নিজেই নিজের সমালোচনা করি। আমি যখন ইন্ডাস্ট্রিতে পা রাখি তখন বয়স ছিল ২৩ আর এখন কয়েক মাস পরেই ৩৮ এ পা দিতে চলেছি। এখন বুঝতে পারি যে তখন বোকা ছিলাম, আমার অন্য কিছু করা উচিত ছিল। অন্য কিছু করলে আজ হয়তো যেখানে আছি সেখানে থাকতে হত না। তবে আমি খুশি যে আমি সেই মূর্খের মত কাজগুলো করেছিলাম। সেই জন্যই আজ আমি আজকের পরিণত মানুষ হতে পেরেছি।