• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

মিঠাইয়ের মতই হবে শ্রীতমার ভাগ্য! রাতুলের সাথে ফুলশয্যার রাতেই স্পষ্ট হল সবকিছু

বাংলার বিনোদনের কথা বলতে গেলে যে সিরিয়াল সবার আগে আসে সেটা হল ‘মিঠাই’। পরিবারের সকলকে যেমন আপন করেছে মিঠাই তেমনি বাড়ির সকলেও মিঠাইকে আপন করে নিয়েছিল। যেমন দুস্টু তেমনি মিষ্টি চরিত্রের মেয়ে মিঠাই। কিন্তু তার কপালেই কিনা এমন দুর্গতি! এই কারণেই দর্শকদের মনে আলাদা জায়গা করে নিয়েছে মিঠাই। কিন্তু এবার সিরিয়ালের মোড় ঘুরেছে অন্যদিকে মিঠাইয়ের মতোই কি জীবন হতে চলেছে মোদক বাড়ির মেয়ে শ্রীতমার?

পরিবারের সন্মান বাঁচাতে শ্রীতমা রাজি হয় রাতুলের সাথে বিয়েতে। কিন্তু বিয়ে হলেও রাতুলের মন মেনে নিতে পারছে না শ্রীতমাকে। বিয়ের পর এবার ফুলশয্যার পালা চলছে সিরিয়ালে। ফুলশয্যার রাতে শ্রীতমা বাড়ির কাউকে নিজের ও রাতুলের সম্পর্কের সত্যি না জানিয়েই অভিনয় করতে থাকে। বাড়ির লোক ভাবে দুজন দিব্যি খোস গল্প জুড়েছে। কিন্তু আসলে তা নয়, শ্রীতমা বাড়ির লোকের মনে কষ্ট দিতে চায়না তাই এমন অভিনয় করেছে।

   

মিঠাই Mithai Serial Sreetama

এরপর শ্রীতমা রাতুলকে বলে একটা বছর যেন তার সাথে অভিনয় করে সে। কারণ একবছরের আগে ডিভোর্স দেওয়া যাবে না। এই কথা শুনে চমকে উঠেছে রাতুল। এরপর শ্রীতমা আরো বলে যে সে বোঝে তার সাথে বিয়ের সম্পর্কটা মেনে নিতে পারছে না রাতুল। তাই একবছর পর ডিভোর্স দিয়ে নিপার সাথে রাতুলের বিয়ের ব্যবস্থা করে দেবে সে নিজেই। এই সমস্ত কথাবার্তার পর স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে মিঠাইয়ের ভাগ্যই কি হতে চলেছে শ্রীতমার ভাগ্য!

প্রসঙ্গত, গল্পের কাহিনী অনুযায়ী হয়েছে জনাইয়ের মেয়ে মিঠাই নামে আর কাজে একেবারে একইরকম। মিষ্টি বিক্রি করেই কাটতো দিন। কিন্তু মোদক পরিবারে মনোহরা এনেই জীবনের মোড় বদলেছিল মিঠাইয়ের। স্বয়ং সিদ্ধেশ্বর মোদকের দারুণ পছন্দ হয়েছিল মিঠাইয়ের হাতে তৈরী মনোহারা। এরপর মিঠাইয়কে নিজের বাড়ির মেয়ের মতোই আপন করে দাদু (সিদ্ধেশ্বর মোদক)। সোমের সাথে বিয়ে ঠিক হয়েছিল মিঠাইয়ের কিন্তু বিয়ের পিঁড়ি থেকেই চলে যায় সোম।

এরপর দাদু অসুস্থ হলে মিঠাইয়ের সাথে বিয়ের জন্য রাজি হয় সিদ্ধার্থ। বিয়েও হয় কিন্তু দাদুকে সুস্থ করতে মিঠাইকে বিয়ে করেছিল সিদ্ধার্থ তাই এই বিয়ে মন থেকে মেনে নিতে পারেনি সে। একবছরের চুক্তি করে সিদ্ধার্থ। বলে একবছর পর ডিভোর্স দেবে সিদ্ধার্থ মিঠাইকে। কিন্তু এই একবছরের মধ্যেই বাড়ির লোকেদের তো বটেই সিদ্ধার্থের মনে পাকাপাকি জায়গা তৈরী করেছে মিঠাই। কিন্তু এরই মাঝে বাড়িতে ঘটেছে আবারো এক অঘটন। বাড়ির মেয়ে নিপার সাথে রাতুলের  বিয়ে ঠিক হয়েছিল। কিন্তু বিয়ের দিন আদিত্য আগরওয়ালের সাথে বাড়ি ছেড়ে চলে যায় নিপা। এরপরেই শ্রীতমা ও রাতুলের বিয়ে হয়।