• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

রামলীলা ছবিতে পরিচালক ‘কাট’ বলার পরেও চুমু খাওয়া বন্ধ করেতে পারেননি রণবীর-দীপিকা!

কোঙ্কনি মতে প্রথা মেনে সাত পাকে বাঁধা পড়েছিলেন রণবীর সিং (Ranveer Singh) ও দীপিকা পাড়ুকোন (Deepika Padukone)। দুজনেই খুব অল্পদিনেই বলিউডে বেশ পোক্ত জায়গা করে নিয়েছেন। তাদের প্রেমের কেমিস্ট্রি যেন গোটা দেশবাসীর কাছেই হট কেক। বলিউডের অন্যতম চর্চিত নাম দীপিকা পাড়ুকোন ও রণবীর সিং সোশ্যাল মিডিয়ায় অত্যন্ত জনপ্রিয় ৷ তাদের অনস্ক্রিন কেমিস্ট্রি দেখলেই বোঝা যায় রিয়েল লাইফেও তারা ঠিক কতটা রোমান্টিক।

আজ রণবীর সিং-য়ের জন্মদিনে এই জুটিরই একটা ভীষণ মজার ঘটনা শেয়ার করে নেব আপনাদের সঙ্গে। আর এর থেকেই বুঝতে পারবেন তাদের সম্পর্কও ঠিক কতটা মজবুত। সঞ্জয়লীলা বানসালীর পরিচালিত ‘গোলিয়ো কি রাসলীলা রামলীলা’ (Goliyon Ki Raasleela Ram-Leela ) ছবি করতে গিয়েই একে অপরের প্রেমে পড়েছিলেন রণবীর – দীপিকা, তা কারোরই অজানা নয়।

   

রণবীর সিং,দীপিকা পাড়ুকোন,বলিউড,রামলীলা,চুমু,চুম্বন,বলিউড গসিপ,Ranveer singh,deepika Padukone,Bollywood,kiss,ramleela,gossip

সেই ছবিতে তাদের অনস্ক্রিন কেমিস্ট্রি দেখে বোঝার উপায় ছিলনা যে তারা অভিনয় করছেন, কারণ এতটাই বাস্তবসম্মত ছিল প্রতিটা দৃশ্যেই তাদের অভিনয়। এই ছবির জনপ্রিয় একটি ‘আগ লাগাদে রে’ গানটিতে বেশ বোল্ড কয়েকটি দৃশ্য রয়েছে। এছাড়াও এই গানে একটি চুম্বনের দৃশ্যও ছিল। সেই দৃশ্য শ্যুটিং-এর সময়তেই একটি মজার ঘটনা ঘটেছিল।

deepika ranveer

ছবির অন্যান্য কলাকুশলীরা জানিয়েছিলেন, চুম্বন দৃশ্য শ্যুট করার সময় এতটাই মজে গিয়েছিলেন ‘রণদীপ’ যে পরিচালক কাট বলার পরেও তারা একে অপরের ঠোঁট থেকে ঠোঁট সরাতে পারেননি। তখনও চুমু খেয়ে চলেছেন তারা। এই কান্ড দেখে বেশ লজ্জায় পড়ে গিয়েছিলেন ফ্লোরে উপস্থিত অনেকেই।

দীপিকা পাডুকোন রণবীর সিং Deepika Padukone Ranveer Singh

সেই কলাকুশলী একটি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, “তখন নতুন নতুন প্রেম করছিল দীপিকা- রণবীর। ওঁরা একে অপরকে ‘বেবি’ বলে সম্বোধন করতো সেটেও। একসঙ্গে খাওয়া দাওয়া করতো। এমনকি যখন শ্যুটিং চলতো না, তখন ভ্যানিটি ভ্যান থেকেও একসঙ্গে বেপাত্তা হয়ে যেত। আমি যখন ওঁদের ‘বাজিরাও মস্তানি’-তে দেখেছিলাম, তখনই জানতাম কিছু একটা হতে চলেছে। ওঁদের দেখে মনে হত, বাকী কোথায় কী হচ্ছে তাতে কিছুতেই যায় আসে না। বিবাহিত দম্পতির মতো একে অপরের সঙ্গে যে কোনও বিষয় নিয়েই অনবরত কথা বলতো ওঁরা।”