• Srabanti Chatterjee Viral Video শ্রাবন্তী
  • অনুরাগের ছোঁয়াঅনুরাগের ছোঁয়া
  • নুসরত জাহান নুসরত
  • ফুলকিফুলকি
  • শুভশ্রীশুভশ্রী
  • ইচ্ছে পুতুলইচ্ছে পুতুল
  • নিম ফুলের মধুনিম ফুলের মধু
  • কার কাছে কইকার কাছে কই

টানা ১২ বছর এমন নেশা নেই যা বাবা করেননি! সঞ্জয় দত্তের মাদকাসক্তি নিয়ে মুখ খুললেন কন্যা ত্রিশলা

ত্রিশলা (Trishala Dutt) সঞ্জয় দত্তের (Sanjay Dutt) প্রথম স্ত্রী প্রয়াত রিচা শর্মার কন্যা। ইন্সটাগ্রামে তিনি বেশ সক্রিয়। দিন কয়েক আগেই ইন্সটাগ্রামে ‘Q and A’ তে একটি প্রশ্ন উত্তর পর্ব চালু করে ত্রিশলা লেখেন ‘আস্ক মি এনিথিং’। সেখানেই তাকে এক অনুরাগী জিজ্ঞেস করেন, ‘আপনি কীভাবে জাজমেন্টাল লোকজনকে সামলান’, ত্রিশলা সেখানে সাফ জানান, ‘আমার প্রথম নিঃশ্বাস নেওয়ার পর থেকেই মানুষ আমাকে জাজ করে আসছেন, দুর্ভাগ্যক্রমে এটি আমার পরিবারের সঙ্গে জুড়ে গিয়েছে।’ বরাবরই ত্রিশলা স্পষ্টবাদী। এর আগে বাবার চরম নেশাগ্রস্ততার প্রসঙ্গেও কথা বলেছিলেন তিনি।

বলিউডে কয়েক যুগ ধরে লাগাতার হিট ছবি উপহার দিয়ে গেছেন সঞ্জয় দত্ত। অভিনয়ের দাপট, সাবলীলতা, ব্যক্তিত্ব সহ একাধিক বহুমুখী প্রতিভার জোরে বলিউডে কার্যত রাজ করেছেন অভিনেতা।’ তবে তার মাদক আসক্তির কথা কমবেশি সকলেরই জানা৷ এই বিপুল পরিমান মাদক সেবনের জন্য তাকে কিছুদিন রিহ্যাবেও থাকতে হয়েছিল। অভিনেতা নিজেও এই বিষয়টি স্বীকার করে নিয়েছিলেন।

   

Trishala dutt,sanjay Dutt,addiction,drinks,ত্রিশলা দত্ত,সঞ্জয় দত্ত,নেশা

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে সঞ্জয়ের মাদক সেবন নিয়ে মুখ খোলেন তার মেয়ে ত্রিশলা। তিনি বলেন, “বাবার একসময় খুব মাদক সেবন করতেন। কিন্তু এখন তিনি সেরে উঠেছেন। এইজন্য আমরা গর্বিত। তিনি স্বীকার করেছেন এবং সেই সম্পর্কে যথাযথ ব্যবস্থা নিয়েছেন।এখন আর তিনি মাদক সেবন করেননা, এবং এখন তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ। এতে লজ্জিত হওয়ার কিছু নেই। ”

Trishala dutt,sanjay Dutt,addiction,drinks,ত্রিশলা দত্ত,সঞ্জয় দত্ত,নেশা

এর আগে এক সাক্ষাৎকারে সঞ্জয় জানান, ১২ বছর তিনি মাদকাসক্ত ছিলেন। এমন কোনো মাদক নেই যেটি তিনি সেবন করেননি। এই অভিনেতাকে নিয়ে নির্মিত ‘সাঞ্জু’ সিনেমাতেও তার মাদক সেবনের বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে। কঠিন অসুখ ক্যানসারেও আক্রান্ত হয়েছিলেন অভিনেতা। কিন্তু এখন সেই প্রকোপ কাটিয়ে তিনি বেশ সুস্থ।

Sanjay Dutt Daughter Trishala Dutt

সঞ্জয় কন্যা আরো বলেন, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই শুরুতে সবাই ইচ্ছাকৃত মাদক সেবন করেন কিন্তু পরবর্তীতে তা অভ্যেসে পরিণত হলে তারা নিজের মস্তিষ্কের প্রতি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন। ফলে মাদকে ক্রমেই ডুবে যান তারা, সেখান থেকে নিজেকে বিরত রাখার ক্ষমতা লোপ পায়। মস্তিষ্কের এই পরিবর্তন অবিরাম চলতেই থাকে। এজন্য মাদক আসক্তিকে রিল্যাপসিং রোগও বলা হয়।